আবার পুনর্নির্বাচনের ‘দাবি’ দিলীপের! বাংলার অপশাসন নিয়ে ছি ছি পড়ে গিয়েছে দেশে
নর্নির্বাচনেও যেভাবে সন্ত্রাস চলল, ফের পুনর্নির্বাচনের দরকার। কিন্তু আর কোনও সুযোগ নেই পুনর্নির্বাচনের। পঞ্চায়েত ফলাফল ঘোষণার আগের দিন এভাবেই হতাশা ব্যক্ত করলেন দিলীপ ঘোষ।
পুনর্নির্বাচনেও যেভাবে সন্ত্রাস চলল, ফের পুনর্নির্বাচনের দরকার। কিন্তু আর কোনও সুযোগ নেই পুনর্নির্বাচনের। পঞ্চায়েত ফলাফল ঘোষণার আগের দিন এভাবেই হতাশা ব্যক্ত করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, সোমবার ভোট দাপিয়ে বেড়াতে দেখা গিয়েছিল দুষ্কৃতীদের। এদিনও সেই একই দৃশ্য দেখল বাংলার মানুষ।
বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, পুনর্নির্বাচনেও বন্দুক নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের। পুলিশের কোনও ভূমিকাই নেই। ভোট কার্যত প্রহসনে রূপান্তরিত হয়েছে। সোমবার ও বুধবারের মধ্যে দৃশ্যতঃ কোনও ফারাক নেই। তাই সুযোগ থাকলে ফের পুনর্নির্বাচনের প্রয়োজন ছিল।
[আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের সমাধি রচিত হয়েছে মমতার রাজ্যে! সম্মিলিত আন্দোলনের ডাক সোমনাথের]
এদিনও অনেক বুথে মানুষ ভোট দিতে পারেনি বলে অভিযোগ করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে আদতে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিফলিত হল না। তবে কিছু কিছু জায়গায় পুলিশ সক্রিয় ছিল। এএসপি নিজে গিয়ে অপারেশন চালিয়েছেন। দিলীপবাবুর কথায়, এই তৎপরতা সর্বত্র দেখা গেলে কিংবা ভোটের দিন এই তৎপরতা দেখালে নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হত না।
বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, রাজ্যের এই ভোট নিয়ে সবাই ছি ছি করছে। সারা দেশে বাংলার রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। প্রিসাইডিং অফিসার রাজকুমার রায়ের রহস্য-মৃত্যু নিয়েও সরকারের কোনও মাথাব্যথা ছিল না বলে অভিযোগ করেন। তাঁর কথায়, ভোটের ডিউটিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর মহকুমা শাসকের কোনও ভ্রুক্ষেপ ছিল না, তাই মানুষ ক্ষেপে গিয়ে মারধর করেন বলে জানান তিনি।
[আরও পড়ুন:মমতাই নিয়ন্তা কর্ণাটক সরকারের! এবার কুমারস্বামীকে ফোনে বার্তা বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর]