বিজেপির সমর্থনে প্রধান নির্বাচনে বিতর্ক শাসকের অন্দরে! অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক
দলের বেশ কয়েকজন সদস্য থাকতেও, বিজেপি সদস্যদের সমর্থনে পঞ্চায়েত প্রধানের পদে নির্বাচিত হয়েছেন তৃণমূল সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির বলাগড়ের ডুমুরদহ-নিত্যানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে।
দলের বেশ কয়েকজন সদস্য থাকতেও, বিজেপি সদস্যদের সমর্থনে পঞ্চায়েত প্রধানের পদে নির্বাচিত হয়েছেন তৃণমূল সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির বলাগড়ের ডুমুরদহ-নিত্যানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। ঘটনার জেরে এলাকায় রাজনৈতিক চর্চাও চলছে বেশ।
হুগলির বলাগড়ের ডুমুরদহ-নিত্যানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। এবার সেখানে ১৫ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ও বিজেপি ৬ টি করে আসনে জয়লাভ করে। বামেরা একটি এবং নির্দলরা দুটি আসন পায়।
[আরও পড়ুন:হানাহানিতে 'সরাসরি' যুক্ত মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ভাইপো! বিজেপি নেতার দাবিতে চাঞ্চল্য]
এই পঞ্চায়েতে দলই ক্ষমতায় আসছে ধরে নিয়ে তৃণমূলের তরফে জয়ী সদস্য এবং এলাকার নেতার নিয়ে বৈঠকে প্রধান পদে সঞ্জীব দাস এবং উপপ্রধান পদে পূর্ণিমা সোরেনকে বসানো হবে বলে ঠিক করা হয়। দুই নির্দল তাতে সমর্থন দেবে বলেও জানানো হয়। ফলে ১৫ আসনের পঞ্চায়েতে অনায়াসেই ৮ আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসবে ধরে নেয় তৃণমূল। কিন্তু প্রধান নির্বাচনের দিনই সামনে আসে নতুন জোটের চিত্র। রথীন দাস নামে তৃণমূলের এক পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপির সমর্থনে প্রধান নির্বাচিত হয়ে যান। ফলে হাত পোড়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের।
[আরও পড়ুন:গুলি খেয়েই মুখে উন্নয়নের স্লোগান! পঞ্চায়েত সদস্য বিয়োগ মোদীর দলে ]
স্থানীয় সূত্রে খবর, নির্বাচিত হওয়া প্রধান রথীন দাস, স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক অসীম মাঝির অনুগামী। হেরে যাওয়া তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগ, বিধায়কের মদতেই বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন রথীন দাস। বিষয়টি তৃণমূল উচ্চ নেতৃত্বের কাছেও তোলা হয়েছে বলেও সূত্রের খবর। রথীন দাসের শাস্তির দাবি করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ স্থানীয় বিধায়ক।
[আরও পড়ুন:নিরাপত্তাবাহিনীর অভিযান! অন্তন্তনাগে সংঘর্ষে মৃত ২ হিজবুল জঙ্গি]