বিজেপিতে যোগ তৃণমূল বিধায়কের ভাই-এর! শীর্ষ নেতৃত্বের সামনেই চেয়ার ছুড়ে মারামারি
আগে থেকেই স্থানীয় এক নেতার কার্যকলাপ নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল দুর্গাপুর বিজেপির একটা বড় অংশ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় বারাবনির তৃণমূল বিধায়ক বিধান উপাধ্যায়ের ভাই মলয় উপাধ্যায়ের বিজেপিতে যোগদান নিয়ে বিরোধিতা।
আগে থেকেই স্থানীয় এক নেতার কার্যকলাপ নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল দুর্গাপুর বিজেপির একটা বড় অংশ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় বারাবনির তৃণমূল বিধায়ক বিধান উপাধ্যায়ের ভাই মলয় উপাধ্যায়ের বিজেপিতে যোগদান নিয়ে বিরোধিতা। মুহুর্তেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় দুর্গাপুরে বিজেপির চিন্তন শিবিরের এলাকায়। দুপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। পরে বিজেপি রাজ্য সভাপতি হুঁশিয়ারি দেন, দলে থাকতে গেলে শৃঙ্খলা মানতে হবে।
আদি নব্যে গণ্ডগোল
লোকসভা নির্বাচনে সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। কলেবরে বেড়েছে বিজেপি। তাদের সংগঠনও বাড়ছে প্রায় প্রতিদিনই। সব রাজনৈতিক দল থেকেই নেতা কর্মীরা যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে। তারই মধ্যে আদি বনাম নব্যের বিবাদ। সেই বিবাদকে ঘিরেই টেবিল, চেয়ার, মাইক নিয়ে ছোড়াছুড়ি।
গণ্ডগোলের
সূত্রেপাত
সেই
আদি
বনাম
নব্যকে
কেন্দ্র
করেই।
একপক্ষের
অভিযোগ
ছিল
আসানসোল-দুর্গাপুরে
বিজেপির
সভাপতি
লক্ষ্মণ
ঘড়ুয়েই
বিরুদ্ধে।
তিনি
তৃণমূলকে
সাহায্য
করছেন
বলে
অভিযোগ
আগে
থেকেই
ছিল।
এরই
মধ্যে
পরিস্থিতি
উত্তপ্ত
হয়ে
ওঠে
বারাবনির
তৃণমূল
বিধায়ক
বিধান
উপাধ্যায়ের
ভাই
মলয়
উপাধ্যায়ের
বিজেপিতে
যোগ
দেওয়ার
ঘোষণায়।
মুহুর্তেই
পরিস্থিতি
বদলে
যায়।
প্রতিবাদ,
স্লোগান
চলতে
থাকে।
শুধু
রাস্তাতেই
নয়,
বিক্ষোভ
চলে
কৈলাস
বিজয়বর্রগীয়
এবং
দিলীপ
ঘোষের
সামনে।
বিজেপির অভিযোগ তৃণমূলের দিকে
ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছে বিজেপি। দিলীপ ঘোষ থেকে বিশ্বপ্রিয় রায়চৌধুরী, সবারই একই অভিযোগ। একইসঙ্গে দিলীপ ঘোষ সাফ জানিয়ে দেন, এই ধরনের ঘটনা বরদাস্ত করা হবে না।
তৃণমূলের কটাক্ষ
যদিও এই ঘটনায় খুশি তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় থেকে আসানসালের মেয়র জিতেন্দ্র তিওয়ারি, সবারই মত, ২০২১-এ বাংলা দখল বিজেপি কাছে দিবাস্বপ্নই থেকে যাবে।