অন্য রাজ্যে ফোঁপরদালালি তৃণমূলের, আক্রমণ তথাগতর! কামদুনি, পার্কস্ট্রিট কাণ্ডের কথা তুললেন সায়ন্তন
উত্তর প্রদেশের (uttar pradesh) হাথরসে (hathras) তৃণমূলের প্রতিনিধিদল পাঠানোর সমালোচনায় বিজেপি নেতা তথাগত রায় (tathagata roy) । এদিন তিনি টুইটে কটাক্ষ করে বলেন, পশ্চাৎপক্ক সাংসদরা অন্য রাজ্যে ফোঁপর
উত্তর প্রদেশের (uttar pradesh) হাথরসে (hathras) তৃণমূলের প্রতিনিধিদল পাঠানোর সমালোচনায় বিজেপি নেতা তথাগত রায় (tathagata roy) । এদিন তিনি টুইটে কটাক্ষ করে বলেন, পশ্চাৎপক্ক সাংসদরা অন্য রাজ্যে ফোঁপর দালালি করতে গিয়েছেন।
অপমান সহ্য করেছেন, দলে উপযুক্ত নন! তৃণমূলের প্রভাবশালী বিধায়কের সাংগঠনিক দায়িত্ব ছাড়া নিয়ে জল্পনা
শুক্রবার হাথরসের পথে বাধা তৃণমূলের প্রতিনিধিদলকে
শুক্রবার তৃণমূলের প্রতিনিধিদল হাথরসের নির্যাতিতার বাড়িতে যাওয়ার জন্য বের হলেও, বাধা দেওয়া হয়, তাঁদের। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েন। এছাড়াও দলে ছিলেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার এবং প্রাক্তন সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরয পরে তারা হাথরসের মহকুমা শাসক প্রেমপ্রকাশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের পাশাপাশি ধাক্কা মারার অভিযোগ তোলা হয়েছে।
অন্য রাজ্যে ফোঁপর দালালি আক্রমণ তথাগতর
এদিন
টুইট
করে
তথাগত
রায়
আক্রমণ
শানিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন,
ভারতে
তো
২৯
টি
অঙ্গরাজ্য
রয়েছে।
আর
কোনও
রাজ্য
থেকে
এরকম
পশ্চাৎ-পক্ক
সাংসদরা
অন্য
রাজ্যে
ফোঁপর
দালালি
করতে
গিয়েছেন,
দেখেছেন?
একইসঙ্গে
তিনি
বলেন,
এঁরা
তো
হুকুমের
চাকর।
নাম
না
করে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
উদ্দেশে
তিনি
বলেন,
এঁদের
মনিবানিকে
বলছেন,
আপনি
আগে
দেশের
প্রধানমন্ত্রী
হয়ে
নিনি।
তারপর
না
হয়
সারা
দেশে
সাংসদ
পাঠাবেন।
রাজ্যের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ
রাজ্যেও হয়েছে একের পর এক নারী নির্যাতনের কাণ্ড। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরেই হয়েছিল কামদুনি, পার্কস্ট্রিট কাণ্ড। এদিন সল্টলেকের পিএনবি মোড়ে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক প্রশ্ন তোলেন, কেন মিছিল করেননি কামদুনি এবং রাজগঞ্জের ঘটনার সময়? আর পার্কস্ট্রিটের ঘটনাকেই বা কেন ছোট ঘটনা বলেছিলেন, প্রশ্ন করেন তিনি।
রাজ্যের নাম থেকে পশ্চিম শব্দ বাদ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন
রাজ্যের নাম থেকে পশ্চিম শব্দ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে এদিন প্রশ্ন তুলেছেন তথাগত রায়। তিনি বলেছেন, প্রথমে সিপিএম-এর শাসনে, পরে তৃণমূলের শাসনে রাজ্য থেকে পশ্চিম শব্দ বাদ দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। এর একটাই উদ্দেশ্য পূর্ববঙ্গ বলে যে কিছু তা তা ভুলিয়ে দিতে চাওয়া। তিনি তথ্য দিয়ে বলেন ১৯৪১ সালে যেখানে বর্তমান বাংলাদেোশে হিন্দুদের সংখ্যা ছিল ২৯% এখন তা হয়েছে ৮ %। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে ১৯৫১ সালে মুসলিমদের সংখ্যা ২০% শতাংশ থেকে বেড়ে বর্তমানে হয়েছে ৩০%।