করোনা থাবায় পিছল রাজ্যের পুরভোট, ৩০ মার্চ পর্যন্ত কোনও কাজ নয় জানিয়ে দিল কমিশন
করোনা থাবায় পিছল রাজ্যের পুরভোট, ৩০ মার্চ পর্যন্ত কোনও কাজ নয় জানিয়ে দিল কমিশন
করোনা আতঙ্কে পিছল পুরসভা ভোটও। সোমবার নির্বাচন কমিশনে সর্বদল বৈঠকে সকলের দাবি মেনেই পুরভোট পিছনোর সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিল নির্বাচন কমিশন। আপাতত ১৫ দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে পুরভোট। এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে দুই দফায় পুরভোট করানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। আপাতত জুন মাস পর্যন্ত তা পিছিয়ে গেল। ৩০ মার্চ পর্যন্ত পুরভোট সংক্রান্ত কোনও কাজকর্ম হবে না বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।
পিছল পুরভোট
করোনা আতঙ্কে পিছিয়ে গেল রাজ্যের পুরভোট। সোমবার নির্বাচন কমিশনে শাসকদল পুরভোট পিছনোর আর্জি জানায়। তাতে সম্মত হয়েছিল বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলিও। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পুরভোট পিছনোর সিদ্ধান্তেই সিলমোহর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ১৫ দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে পুরভোট। জুন মােসর আগে পুরভোটের কোনও সম্ভাবনা নেই। মনে করা হচ্ছে রমজান মাসের পরেই হবে পুরভোট। আপাতত ৩০ মার্চ পর্যন্ত পুরভোেটর কোনও কাজ করা হবে না বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।
আগেই পুরভোট পিছনোর দাবি ছিল বিজেপির
আগেই পুরভোট পিছনোর দাবি জানিয়েছিল বিেজপি। সেক্ষেত্রে তাদের দাবি ছিল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার কারণে পুরভোটের প্রচার করার সময় পাওয়া যাবে না। সেকারণে তারা নির্বাচনক কমিশনের দ্বারস্থ হয়ে ভোট পিছনোর দাবি জানিয়েছিলেন। এই নিয়ে ভাবনা চিন্তাও চলছিল।
রাজ্যপালের নির্দেশ
পুরভোটের দিন ঘোষণার আগে রাজ্যপাল একাধিকবার রাজ্য নির্বাচনক কমিশনারকে ডেকে পুরভোেটর দিন নিয়ে সতর্ক করেছেন। শাসক দলের দাবি মেনে পুরভোটের দিন ঠিক না করার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। একই সঙ্গে পুরভোট অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য সবরকম উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছিলেন রাজ্যপাল।