'গুলি মজুত' থেকে প্রিসাইডিং অফিসারকে হুমকি..! 'নজরবন্দি' অনুব্রত দিনভর কমিশনকে চ্যালেঞ্জে রাখলেন
বীরভূমের ভোটে তিনি প্রভাব খাটাতে পারেন, এমন আশঙ্কা থেকে চতুর্থদফার ভোটের আগের রাতেই নজরবন্দি ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তবে এদিনের আলো ফুটতেই বীরভূমের বোলপুর, দুবরাজপুর, নানুর, সদাইপুর একের পর এক হিংসার খবর
বীরভূমের ভোটে তিনি প্রভাব খাটাতে পারেন, এমন আশঙ্কা থেকে চতুর্থদফার ভোটের আগের রাতেই নজরবন্দি ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তবে এদিনের আলো ফুটতেই বীরভূমের বোলপুর, দুবরাজপুর, নানুর, সদাইপুর একের পর এক হিংসার খবর আসতে শুরু করে। আর এরই মাঝে খবরে উঠে আসতে থাকেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
মমতার ফোন..
এদিন সকাল হতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন চলে আসে অনুব্রত মণ্ডলের কাছে। জানা গিয়েছে,স্নেহের 'কেষ্ট'কে মাথা ঠাণ্ডা রাখার পারমর্শ দেন মমতচা বন্দ্যোপাধ্যায়।
'আমার কাছে গুলি আছে'
'ওদের ছেলেদের বাহিনী ঠিক রাখতে বল, আমার কাছেও গুলি আছে'.. ঠিক এভাবেই এদিন স্বমহিমায় ধরা দিলেন অনুব্রত মণ্ডল। দুবরাজপুরে হিংসা ছড়ানোর খবর দেলা সভাপতির কাছে পৌঁছতেই ঠিক এমন ভাষাতেই ফোনে নির্দেশ দেন অনুব্রত। যে অনুব্রত মণ্ডলের কাছ থেকে তাঁর ব্যক্তিগত ফোন কেড়ে নিয়েছে কমিশন। তারপরও তিনি আজ গোটা দিনই ফোন করতে দেখা যায় অনুব্রত মণ্ডলকে।
প্রিসাইডিং অফিসারকে হুমকি
এদিন অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে প্রিসাইডিং অইফিসারকে হুমকি দেওয়ার। ফোনেই তিনি এমন হুমকি দিয়েছেন । তাঁকে তাড়াতাড়ি হাত চালিয়ে ভোট করার নির্দেশ দেন তিনি।
শান্তিপূর্ণ ভোট
এদিন গোটা বীরভূমের একাধিক হিংসার ঘটনার ছবি উঠে এলেও অনুব্রত মণ্ডল দাবি করেন ভোট শান্তিপূর্ণ হয়েছে। শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে দাবি করেছেন অনুব্রত।