'তাড়াতাড়ি হাত চালা', কমিশনকে তোয়াক্কা না করেই ঘরে বসে ফোন 'নজরবন্দি' অনুব্রতর
নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁকে নজরবন্দি করে রাখা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে , ভোটের আগের রাতে ৩ টে পর্যন্ত জেগে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল।
নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁকে নজরবন্দি করে রাখা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে , ভোটের আগের রাতে ৩ টে পর্যন্ত জেগে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তবে রাত জেগে তিনি কী করেছেন তা নিয়ে প্রশ্ন করায় , অনুব্রত জানান কিছু ব্যক্তিগত কাজ ছিল তাঁর। আর এদিন সকালে ভোট দিতে গিয়েই তিনি জানান , কমিশন একটা ফোন কেড়ে নিলেও হাজারটা ফোন রয়েছে। এদিন সকালেও একাধিক সংবাদমাধ্যমের পর্দায় স্বমহিমায় দেখা গেল অনুব্রত মণ্ডলকে।
এক প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমের পর্দায় দেখা যায়, এদিন চেনা মেজাজে ল্যান্ডলাইন ফোন কানে তুলেই অনুব্রত বলেন ,'তাড়াতাড়ি হাত চালা..' এরপরই সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, কাকে এবং কেন হাত তাড়াতাড়ি চালানোর কথা বলছেন অনুব্রত? জবাবে কেষ্ট জানান, গরমে যাতে মানুষ কষ্ট না পান তাই ভোট তাড়াতাড়ি করার কথা বলছেন মাত্র! তিনি বার বার দাব করেছেন ভোট জেলা জুড়ে শান্তিপূর্ণ হচ্ছে।
[আরও পড়ুন:বীরভূমের সদাইপুরে ভোটারদের মেরে মাথা ফাটানো হল, থমথমে এলাকা]
এদিকে, এদিন সকাল হতেই বীরভূমের নলহাটি, সদাইপুর, নানুরে একাধিক সংঘর্ষ, হিংসার খবর আসতে থাকে। তা নিয়ে অনুব্রত মণ্ডলকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বিষয়গুলিকে আমল দিতে চানননি। উল্লেখ্য, এদিন সকালে ভোট দিতে গিয়ে সাফ ভাষায় অনুব্রত বলে দেন, 'নজরবন্দি মানি না, ..।'তাঁর দাবি, নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে লড়াইয়ে 'নকুলদানা'ই ১০০ শতাংশ জিতেছে।
[আরও পড়ুন:ভোট কেন্দ্রে যেতে 'বাধা'! তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত নলহাটি]
[আরও পড়ুন: এটা পঞ্চায়েত ভোট নাকি লোকসভা? সব তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে]