লোকসভার ভোট গণনা হয়ে পাঁচটি পদ্ধতি মেনে, জেনে নিন খুঁটিনাটি
২০১৯-এর সাধারণ নির্বাচনের গণনা হবে ২৩ মে। এদিন সকাল আটটা থেকে গণনা শুরু হবে। গণনা হবে পাঁচটি পদ্ধতিতে।
২০১৯-এর সাধারণ নির্বাচনের গণনা হবে ২৩ মে। সেদিন সকাল আটটা থেকে গণনা শুরু হবে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, গণনা হবে মোট পাঁচটি পদ্ধতিতে। প্রথমে গণনা করা হবে পোস্টাল ব্যালট। তারপর গণনা হবে সার্ভিস ভোটারদের ভোট। এরপর গণনা হবে ইভিএম। এরপর গণনা হবে ইভিএম-এর। গণনা কেন্দ্রে থাকবে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা।
২০১৯
লোকসভা
নির্বাচনে
এবার
যেভাবে
গণনা
হবে।
গণনা
হবে
পাঁচটি
পদ্ধতিতে
১)
প্রথম
গণনা
হবে
পোস্টাল
ব্যালটের
ভোট।
এআরও
র
নেতৃত্বে
যে
কেন্দ্রে
রিটার্নিং
অফিসার
থাকবেন
সেখানে
এই
পোস্টাল
ব্যালট
গণনা
হবে।
সারা
রাজ্যে
৪২
টি
লোকসভা
কেন্দ্রের
মধ্যে
৫৮
টি
গণনা
কেন্দ্র।
২) পোস্টাল ব্যালটের গণনার পর গণনা করা হবে সার্ভিস ভোটারদের ভোট। তিনটি খামের ভেতর থাকবে পোস্টাল ব্যালট। প্রথমে খোলা হবে বাইরের খাম, তারপরের খামের ভেতর থাকবে সার্ভিস ভোটারের ডিক্লেয়ারেশন এবং তৃতীয় খামে থাকবে পোস্টাল ব্যালট। এই খামের ভেতর পোস্টাল ব্যালটের সঙ্গে থাকবে কিউ আর কোড। এই কোড কে স্ক্যান করা হবে। যদি স্ক্যান মিলে যায় তবেই এই ভোট গণনা করা হবে।
৩) এরপরই গণনা করা হবে ই ভি এম। ইভিএম এর সঙ্গে থাকা কন্ট্রোল ইউনিট নিয়ে আসা হবে স্ট্রং রুম থেকে। প্রত্যেকটি গণনা কেন্দ্র যার ভিতর কাউন্টিং হল থাকবে সেখানে সাতটি বিধানসভা×প্রায় ১৪ টি টেবিল× ১৫ থেকে ১৬ রাউন্ড। এভাবেই কন্ট্রোল ইউনিট এর গণনা করা হবে। এই ক্ষেত্রে যদি কোনো কন্ট্রোল ইউনিট বিগড়ে যায় তখন সেই কন্ট্রোল ইউনিটের ভিভিপ্যাট গণনা করা হবে।
৪) কন্ট্রোল ইউনিট এর গণনা শেষ হয়ে গেলে তারপর শুরু হবে ভিভিপ্যাটের গণনা। লটারির মাধ্যমে প্রত্যেক বিধানসভা থেকে পাঁচটি করে ভিভিপ্যাট স্ট্রং রুম থেকে নিয়ে আসা হবে কাউন্টিং হলের ভেতর। তবে গণনা হবে এক সঙ্গেই। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে আনুমানিকভাবে প্রত্যেক বিধানসভার গণনা করতে সময় লাগতে পারে ২ ঘন্টা।
৫) ১৯৬১ সালের নির্বাচন কমিশনের ৫৬ ডি ধারা অনুযায়ী কোন প্রার্থী বা তার এজেন্ট রিকাউন্টিং চাইতে পারে। রিটার্নিং অফিসারের কাছে লিখিতভাবে কারণ দর্শিয়ে আবেদন করতে হবে। রিটার্নিং অফিসার চাইলে তা গ্রাহ্য করতেও পারেন আবার নাও করতে পারেন।
এই পাঁচটি পদ্ধতিতে গণনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের।
গণনা
কেন্দ্রে
থাকবে
নিশ্ছিদ্র
নিরাপত্তার
ব্যবস্থা
স্ট্রং
রুমে
থাকবে
প্যারা
মিলিটারি
ফোর্স।
এক
প্লাটুনের
কিছু
বেশি
সংখ্যায়
থাকবে
এই
বাহিনী।
স্ট্রং
রুমের
লাগোয়া
থাকবে
কাউন্টিং
হল।
কাউন্টিং
হলের
ভেতর
থাকবে
সিএপিএফ।
একটি
রাউন্ডের
গণনা
শেষ
হয়ে
যাবার
পর
রিটার্নিং
অফিসার
সেই
ফলাফল
যোগ
করে
একদিকে
বোর্ডে
লিখে
দেবেন
অন্যদিকে
বাইরে
মাইকের
সাহায্যে
তা
ঘোষণা
করা
হবে।
ঘোষণা
শেষ
হওয়ার
পর
তারপরেই
দ্বিতীয়
রাউন্ডের
জন্য
স্ট্রং
রুম
থেকে
নতুন
কন্ট্রোল
ইউনিট
আনা
হবে
কাউন্টিং
হলের
ভিতর।
কাউন্টিং
হলের
বাইরে
থাকবে
রাজ্য
পুলিশের
সশস্ত্র
বাহিনী।
এর
বাইরে
থাকবে
কেবলমাত্র
সংবাদমাধ্যমের
কর্মীদের
বসার
জায়গা।
এই
জায়গা
থেকে
১০০
মিটার
দূরে
থাকবে
পেদেস্ট্রিয়ান
জোন।
যেখানে
থাকবে
পুলিশ
আধিকারিক
ও
ম্যাজিস্ট্রেট
পর্যায়ের
আধিকারিকরা।
ওই
চত্বরে
কোনো
গাড়ি-চলাচল
করবে
না।
সাধারণ
মানুষ
পায়ে
হেঁটে
চলে
যেতে
পারবেন।
পেদেস্ট্রিয়ান
যৌনের
বাইরে
১৪৪
ধারা
বলবত
করা
হবে
গণনার
দিন
সকাল
থেকে।
এই
একই
নিয়ম
গোটা
দেশেই
লাগু
থাকবে
বলে
জানিয়েছে
নির্বাচন
কমিশন।
কোন
রকম
বিশৃঙ্খলা
যাতে
না
হয়
সেদিকে
কড়া
নজর
থাকছে
নির্বাচন
কমিশনের।