এনআরএস কাণ্ডের ছায়া উল্টোডাঙায়! হবু চিকিৎসকদের আচরণে প্রশ্ন
এনআরএস কাণ্ডের ছায়া এবার উল্টোডাঙায়। অভিযোগ, মোবাইল চোর সন্দেহে এক যুবককে উল্টোডাঙা থানা এলাকার জেবি রায় আয়ুর্বেদিক কলেজের ছাত্ররা মারধরের পর আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে।
এনআরএস কাণ্ডের ছায়া এবার উল্টোডাঙায়। অভিযোগ, মোবাইল চোর সন্দেহে এক যুবককে উল্টোডাঙা থানা এলাকার জেবি রায় আয়ুর্বেদিক কলেজের ছাত্ররা মারধরের পর আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে। বহু চিকিৎসকরা কেন নিজেদের হাতে আইন তুলে নিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
উল্টোডাঙার জেবি রায় আয়ুর্বেদিক কলেজ। এই কলেজের ভিতর থেকেই সেখানে থাকা খাটিয়ার সঙ্গে পিছনে হাত বাধা অবস্থায় যুবককে উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকেই পাওয়া গিয়েছে আরও দড়ি ও লাঠি। অভিযুক্তকে ধরার পর কেন, পুলিশে খবর দেওয়া হল না, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
এই ঘটনা মনে করিয়ে দিচ্ছে ২০১৪-র নভেম্বরের এমনই একটি ঘটনার কথা। সেই সময় এনআরএস-এ নির্মাণ কাজ চলছিল। ২০১৪ সালের ১৬ নভেম্বর এনআরএস হস্টেলে পিটিয়ে খুন করা হয় কোরপান শাহ নামে এক যুবককে। চোর সন্দেহে তাকে পিটিয়েছিল সেখানকার পড়ুয়া হবু চিকিৎসকরা। ঘটনার আটচল্লিশ ঘণ্টা পর জানা যায় উরুবেড়িয়ার বাসিন্দা কোরপান শাহের পরিচয়। জানা গিয়েছিল সে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন। ছবি দেখে এন্টালি থানায় যোগাযোগ করেন তার পরিচিতরা। অনেক টানাপোড়েনের পর একাধিক পড়ুয়া বহু চিকিৎসককে গ্রেফতার করা হয়েছিল।