কলেজের মধ্যেই ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি! সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ তৃণমূলের এই নেতার
কলেজেই ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে সরগরম বাইপাসের সম্মিলনী মহাবিদ্যালয়। তবে এই ধরনের ঘটনায় যুব মানসে ভুল বার্তা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন টিএমসিপি নেতা সজল ঘোষ।
কলেজেই ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে সরগরম বাইপাসের সম্মিলনী মহাবিদ্যালয়। অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ছাত্রকে সাসপেন্ড করেছে কলেজের গভর্নিং বডি। তবে এই ধরনের ঘটনায় যুব মানসে ভুল বার্তা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন টিএমসিপি নেতা সজল ঘোষ।
শুধু সম্মিলনী মহাবিদ্যালয়ই নয়, এর আগে হুগলির একটি কলেজের মধ্যেই ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। একের পর এক এই দরনের ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন প্রাক্তন টিএমসিপি নেতা সজল ঘোষ। তাঁর প্রশ্ন এদের কলেজে বসাতেই কি তারা সিপিএম-এসএফআই-এর হাতে রক্তাক্ত হতেন। দলের কাছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
নিজের ফেসবুক পোস্টে সজল ঘোষ লিখেছেন, তিনি একজন তৃণমূল স্তরের কর্মী। আর মমতা ব্যানার্জি তার নেত্রী। অনেকের থেকেই বেশি ভাবে ছাত্র পরিষদ করেছেন বলে জানিয়েছে সজল ঘোষ।
সম্মিলনী মহাবিদ্যালয়ের অভিযোগকারী ছাত্রী জানিয়েছেন, কলেজের ছাত্র সংসদের সহ সভাপতি আনিরুল হালদার সোশ্যাল মিডিয়ায় ইঙ্গিতপূর্ণ ছবি ও ম্যাসেজ পাঠাত। তার জবাব দেয়নি ছাত্রীটি। অভিযোগ, ১৯ ফেব্রুয়ারি হুমকির সুরে আনিরুল বলে, সে (ছাত্রী) যদি কলেজে অশ্লীল পোশাক পরে আসে তাহলে তাকে যখনই ইচ্ছা হবে ধর্ষণ করতে পারে। এটা তার (আনিরুল) অধিকার।
সোমবার
বিষয়টি
নিয়ে
কলেজে
কোনও
কথা
বলেনি
ছাত্রীটি।
মঙ্গলবার
কলেজের
অধ্যক্ষকে
ই-মেল
মারফত
জানায়
ছাত্রীটি।
তবে
ওই
ছাত্রীর
অভিযোগ,
কলেজের
সম্মানহানির
যুক্তিতে
বিষয়টি
বাইরে
বের
করতে
বারণ
করেছিলেন
অধ্যক্ষ।
বৃহস্পতিবার
বিষয়টি
নিয়ে
কলেজে
বৈঠক
করেন
অধ্যক্ষ
শান্তিরঞ্জন
পালচৌধুরী।
কলেজের
পরিচালন
সমিতির
সভাপতি
তৃণমূল
কাউন্সিলর
বাপ্পাদিত্য
দাশগুপ্ত
জানিয়েছেন,
অভিযোগ
সত্যি
হলে
কড়া
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।