ভাগাড় কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য! আদালতে যা বললেন সরকারি আইনজীবী
ভাগাড়ের মাংস কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। বজবজ থেকে সংগৃহীত মাংসের নমুনা এতটাই খারাপ ছিল যে তা পরীক্ষাই করা যায়নি। আদালতে এমনটাই জানিয়েছেন সরকারি আইনজীবী।
ভাগাড়ের মাংস কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। বজবজ থেকে সংগৃহীত মাংসের নমুনা এতটাই খারাপ ছিল যে তা পরীক্ষাই করা যায়নি। আদালতে এমনটাই জানিয়েছেন সরকারি আইনজীবী। তবে মাংস বহনকারী গাড়ির ফরেনসিক পরীক্ষায় পচা মাংসের অস্তিত্ব ধরা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।
ভাগাড় মাংস কাণ্ডে সিআইডি তদন্ত চালাচ্ছে। এখনও অভিযুক্তদের বেশ কয়েকজনকে ধরা বাকি। বুধবার আলিপুর জজ কোর্টে শুনানির সময় এমনটাই জানিয়েছেন, সরকারি আইনজীবী। ধৃতদের তরফে তাদের আইনজীবীরা মক্কেলের মুক্তির জন্য আবেদন জানান। আদালত সূত্রের খবর, সেই সময় বিচারক উদ্ধার হওয়া মাংস সম্পর্কে রিপোর্ট জানতে চান। সেই সময় আইনজীবী বলেন, বজবজ থেকে সংগৃহীত মাংসের নমুনা তটাই খারাপ ছিল যে তা পরীক্ষাই করা যায়নি।
অন্যদিকে, রাজাবাজার ও মানিকতলার কোল্ট স্টোরেজ থেকে সংগৃহীত মাংসের নমুনা পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছিল। সেই রিপোর্ট এখনও এসে পৌঁছয়নি বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।
মে মাসে ভাগাড় মাংসাকাণ্ডের তদন্তভার হাতে নেয় সিআইডি। সিআইডি-র স্পেশাল সুপার(দক্ষিণ)-কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে স্পেশাল ইনভেসটিগেটিং টিম তৈরি করে সিআইডি। যেসব এলাকা থেকে পচা মাংস বিক্রির অভিযোগ এসেছিল, সেই সমস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন সেই টিমের সদস্যরা।
বজবজ
ভাগাড়
মাংস
কাণ্ডের
মূল
পাণ্ডা
বিশ্বনাথ
গড়াই
ওরফে
বিশু-সহ
বেশ
কয়েকজনকে
ইতিমধ্যেই
গ্রেফতার
করা
হয়েছে।
মাস
তিনেক
আগে
বজবজের
ভাগাড়ের
সামনে
থেকে
একটি
গাড়িকে
ধরার
পর
পচা
মাংসের
জাল
সামনে
আসে।
এরপর
ডায়মন্ডহারবার
জেলা
পুলিশের
তরফে
বিশেষ
তদন্তকারীদল
গঠন
করা
হয়।
তারাই
প্রথমে
ওই
ঘটনার
তদন্ত
করছিল।
তবে
তদন্তভার
হাতে
নেওয়ার
পর
ডায়মন্ডহারবার
জেলা
পুলিশের
তরফে
তদন্তের
যাবতীয়
নথি
সিআইডির
হাতে
তুলে
দেওয়া
হয়েছিল।