দোলে লেগেছে ভোটের রঙ! কলকাতার বাজার মাতাচ্ছে মোদী-মমতার মুখোশ
দোলেও লেগেছে রাজনীতির রং। কয়েক বছর আগে দোলের যে ট্রেন্ড দেখা যেত তাতে সকালে রং মেখে বিকেলে রঙীন আবিরের উল্লাস ছিল দোলের মর্মার্থ। তবে এখন তা অনেকটাই পাল্টে গিয়েছে।
দোলেও লেগেছে রাজনীতির রং। কয়েক বছর আগে দোলের যে ট্রেন্ড দেখা যেত তাতে সকালে রং মেখে বিকেলে রঙীন আবিরের উল্লাস ছিল দোলের মর্মার্থ। তবে এখন তা অনেকটাই পাল্টে গিয়েছে।
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মুখোশ নামক বস্তুটি চির চেনা সকলের কাছে। ভূত, ভল্লুক, শেয়াল থেকে বাঘ সিংহের মুখোশ ছিল খুবই জনপ্রিয়। রঙ খেলতে গিয়ে আট থেকে আশির মাস্ট ছিল মুখোশ। তবে এবার বাঘ, সিংহ, ভূত, ভাল্লুককে টক্কর দিয়ে দোলের বাজার দখল করে নিয়েছে রাজনীতিবিদদের মুখোশ। সেই তালিকায় সেয়ানে সেয়ানে টক্কর দিচ্ছে মোদী, মমতার মুখোশ।
সাধারণত
দোলে
জনসংযোগকে
অনেকেই
হাতিয়ার
করে
থাকেন।
জনসংযোগ
বাড়াতে
অনেকেই
হোলির
ময়দানে
নেমে
পড়েন।
বাচ্চা
থেকে
বুড়ো
সকলের
সঙ্গেই
দোল
খেলায়
মাতেন।
এবছর
ভোটের
আবহের
মধ্যে
পড়েছে
দোল,
তাই
তার
আঁচ
গিয়ে
পড়েছে
মুখোশের
মধ্যেও।
রাজনীতির
রং
লেগেছে
এবার
মুখোশেও।
প্রতি
বছর
দোলে
নানান
রকমের
মুখোশ
বিক্রি
হয়।
এবার
সব
সরিয়ে
বাজার
দখল
করে
নিয়েছে
রাজনৈতিক
নেতা-নেত্রীদের
মুখোশ।
বিভিন্ন
ধরনের
রাক্ষস
কিংবা
অদ্ভুত
সব
মুখোশের
পাশাপাশি
দোলে
দেদার
বিকোচ্ছে
মোদী,
মমতার
মুখোশ।
ফলে
ভোটের
মুখে
হোলিকে
কেন্দ্র
করে
এই
মুখোশ
বিক্রির
প্রতিযোগিতা
একটা
আলাদা
মাত্রা
এনে
দিয়েছে।
ধর্মতলার মুখোশ বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, এবারে বাচ্চাদের তুলনায় বড়দের মুখোশের চাহিদা বেশি। তাঁরা বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা নেত্রীদের মুখোশ কিনছেন। সেই তালিকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে লালুপ্রসাদ যাদব, অমিত শাহ, রাহুল সিনহা, সনিয়া গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এমনকী বীরভূমের অনুব্রত মন্ডলের মুখোশও পাওয়া যাচ্ছে। তাই রঙ কিনতে এলেও সকলে মুখোশ নিয়েই ফিরছেন।