পুজোর প্রস্তুতিতে বৈঠক, পুজো কতৃপক্ষের জন্য ১৩ দফা নির্দেশিকা লালবাজারের
ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। বাকি আর মাত্র দেড় মাস তার আগেই পুজোর নিরাপত্তা সহ অন্যান্য বিষয়ে পুজো সমন্বয় কমিটির সঙ্গে বৈঠক সেরে নিল কলকাতা পুলিশের কর্তারা।
ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। বাকি আর মাত্র দেড় মাস তার আগেই পুজোর নিরাপত্তা সহ অন্যান্য বিষয়ে পুজো সমন্বয় কমিটির সঙ্গে বৈঠক সেরে নিল কলকাতা পুলিশের কর্তারা। সোমবার লালবাজারের বৈঠকে পুজোয় ১৩ দফা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে লালবাজারের তরফে।
লালবাজার
সূত্রের
খবর,
পুরানো
পুজো
ছাড়া
নুতন
কোনও
পুজোর
জন্য
কোনও
মতেই
আবেদন
মঞ্জুর
করা
হবে
না।
এদিন
কলকাতা
পুলিশ,
সিইএসসি,
কেএমসি
এবং
ফায়ার
ব্রিগেডের
অনুমতি
নিতে
আবেদনের
নীয়মাবলিও
জানিয়ে
দিল
লালবাজার।
পুজোর
অনুমতির
জন্য
৩০
আগস্ট
থেকে
আবেদন
পত্র
পাওয়া
যাবে।
পুজোর
আবেদন
পত্র
সংগ্রহ
করতে
হবে
স্থানীয়
থানা
থেকে।
তবে
শর্ত,
আবেদন
পত্র
সংগ্রহের
সময়
দেখাতে
হবে
গত
বছরের
পুজোর
অনুমতির
প্রতিলিপি।
এছাড়াও পুজো উদ্যোক্তারা পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইতে 'আসান' -এর মাধ্যমে ফর্ম সংগ্রহ করতে পারেন। একইসঙ্গে পুরসভার বোরো অফিসে ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নো অবজেকশন করে স্থানীয় থানায় আবেদন পত্র জমা দিতে পারেন। আবেদন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ২৮ সেপ্টেম্বর।
লালবাজারের আরও শর্ত, প্রতিমার উচ্চতা যাতে যেনো কোনোমতেই ১৭.৬ ফুটের বেশি না হয়। শহরের নাগরিক দের চলাচলের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় করা যাবে না পুজোর প্যান্ডেল। জোর করে বা ভয় দেখিয়ে কোনও ভাবেই কোনও পুজো কমিটি চাঁদা আদায় করতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে আইনী ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
লাইসেন্স
প্রাপ্ত
ঠিকাদার
ছাড়া
অন্য
কাউকে
আলোক
সজ্জার
দায়িত্ব
দেওয়া
যাবে
না।
যান্ডেলের
মধ্যে
২৪
ঘণ্টা
সিসিটিভি
ক্যামেরা
ব্যাবস্থা
চালু
রাখতে
হবে।
পুজমণ্ডপ
ও
তার
সংলগ্ন
এলাকার
আয়তন
অনুযায়ী
দর্শক
ধারণ
ক্ষমতা
দেখে
vip
card
বিতরণ
করতে
নির্দেশ।
পুজোর
প্যান্ডেল
নির্মাণ
ও
শব্দ
কলকাতা
হাইকোর্টের
নির্দেশ
মেনে
করতে
হবে।
যদি
কোনও
কতৃপক্ষ
উৎসৃঙ্গল
আচরণ
করে
ব্যাবস্থা
নেবে
প্রশাসন।