পরীক্ষা কীভাবে হবে সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রদের আর্জি খারিজ হাইকোর্টের
পরীক্ষা কীভাবে হবে সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ববিদ্যাল, ছাত্রদের আর্জি খারিজ হাইকোর্টের
অনলাইনে হবে না পরীক্ষা। অফলাইনেই পরীক্ষা দিতে হবে। ছাত্রদের আর্জি খারিজ করে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে অনলাইন পরীক্ষার দাবিত ছাত্রদের মামলার শুনানি ছিল। হইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কেই বহাল রেখেছে। বিচারপতি সুব্রত তালুকদােরর বেঞ্চ জানিয়েছে কীভাবে পরীক্ষ নেওয়া হবে তার সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় নেবে পড়ুয়ারা নন।
অনলাইনে পরীক্ষর দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল জুন মাসে। বদরুল করিম নামে এক ব্যক্তি এই মামলা দায়ের করন। তাতে ছাত্রদের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল,পুরো সিলেবাস শেষ করে পরীক্ষা নিতে হবে। সিলেবাসের পরিমাণ কমাতে হবে। আর হোম সেন্টারে পরীক্ষা নিতেই হবে। অফ লাইনে পরীক্ষা হলে এই তিনটে দাবি বিশ্ববিদ্যালয়কে মেনে নিতে হবে। ২১ জুন মামলার শুনানি শেষ হলেও রায়দান স্থগিত ছিল। আবেদনকারীদের অভিযোগ ছিল ১৮০ দিন ক্লাস না করে কীভাবে পুরো সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হবে। তাই অনলাইনে পরীক্ষা েনওয়া হোক।
কিন্তু
মঙ্গলবার
ডিভিশন
বেঞ্চ
জানায়,
পরীক্ষার
মাধ্যম
কী
হবে,
সে-বিষয়ে
সিদ্ধান্ত
নেওয়ার
অধিকার
একমাত্র
বিশ্ববিদ্যালয়ের
রয়েছে।
ছাত্রদের
সে
অধিকার
নেই।
এক
প্রকার
ছাত্রদের
এই
নিয়ে
কড়া
বার্তা
দিয়েছেন
বিচারপতি।
অনলাইনে
পরীক্ষার
দাবি
এক
প্রকার
খারিজ
করে
দিয়েছে
আদালত।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল স্কুল কলেজ। পঠন পাঠন শুরু হয়েছে ঠিকই তবে সেভাবে আগের মত পড়াশোনা শুরু হয়নি। সেমিস্টারের একাধিক পরীক্ষা অনলাইনে হয়েছে। ফলে চতুর্থ সেমিস্টারের পরীক্ষাও অনলাইনে করার দাবি জানিয়েছিল পডুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের পড়ুয়াদের দাবি ছিল সিলেবাস ঠিকমত শেষ করা হয়নি। সেকারণে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়া উচিত।