মার্কিন সেনা বাহুবল থেকে সাহসে কত শক্তিধর প্রমাণ করল 'ডুমস ডে প্লেন'এর উড়ান! চিনকে প্রচ্ছন্ন বার্তা
মার্কিন সেনা বাহুবল থেকে সাহসে কত শক্তিধর প্রমাণ করল 'ডুমস ডে প্লেন'এর উড়ান! চিনকে প্রচ্ছন্ন বার্তা
আমেরিকা যে যাবতীয় পরিস্থিতির মধ্যেও নিজের নিরাপত্তা নিয়ে আপোশ করে না , তা ফের একবার প্রমাণ করল তাদের ডুমস ডে বিমান উৎক্ষেপণ। করোনার প্রবল দংশনের মাঝে যখন আমেরিকার মতো শক্তিধর দেশ প্রবলভাবে ধরাশায়ী, তখন মার্কিন সেনা ঠিক করে এই বিমানের উৎক্ষেপণের মহড়ার। কিন্তু তারপর মার্কিন রাষ্ট্রপতি খোদ করোনার গ্রাসে চলে যেতেই মার্কিন সেনার পদক্ষেপ নিয়ে জল্পনা চলে।
ডুমসডে বিমান আসলে কী?
ই সিক্স বি মারকারি বিমানটি মূবত মার্কিন সেনা ঘাঁটি পেন্টাগনের গর্ব! এই বিমান পরমাণু হানা থেকে নিজেকে রক্ষা করে শত্রু শিবিরকে তাক করতে পারে। এই বিমানের মিসাইল নিক্ষেপের ক্ষমতা আমেরিকার কাছে ঈর্ষার বিষয়।
কেন আমেরিকার সাহসকে কেন্দ্র করে আলোচনা?
ঠিক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে রিপোর্ট প্রকাশ হবে, ঠিক তার আগেই মার্কিন আকাশে ডুমস ডে প্লেনের মহড়া হওয়ার কথা ছিল। এমন সময় প্রশ্ন ওঠে যে , মার্কিন প্রেসিডেন্ট যেখানে অসুস্থ সেখানে এমন মহড়া আদৌ করা উচিত কি না। কিন্তু বিশ্বের তাবড় শক্তিধর দেশ আমেরিকা যাবতীয় জল্পনাকে ধুলোয় মিশিয়ে দর্পের সঙ্গে এই মহড়া এগিয়ে নিয়ে যায়।
চিনকে প্রচ্ছন্ন বার্তা
মনে করা হচ্ছে, করোনা ঘিরে আমেরিকার ধরাশায়ী অবস্থা নিয়ে চিন যাতে সুখে না থাকে, তার জন্যই এই যুদ্ধবিমান উড়িয়ে চিনকে প্রচ্ছন্ন বার্তা দিয়েছে ওয়াশিংটন। কোনও পরিস্থিতিতেই যে মার্কিন সেনা মাথায় ঝোকায় না, তা প্রমাণ করতেই এমন পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্পের শারীরিক অবস্থার সঙ্গে সেনার যুদ্ধবিমান ঘিরে সম্পর্ক
উল্লেখ্য়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে যিনিই থাকেন, তিনিই পদের ক্ষমতাবলে সেদেশের সেনার সর্বময় কর্তা হিসাবে বিবেচিত হন। মার্কিন সেনারও কমান্ডার ইন চিফ হলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই নিরিখে, সেনার কমান্ডার ইন চিফ যখন নিজেই করোনা পিজিটিভ ,তখন এমন যুদ্ধবিমানের তাবড় উড়ান হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ ছিল। তবে যাবতীয় সন্দেহ ও জল্পনা মিটিয়ে সেনা শেষমেশ এই উড়ানে মনোনিবেশ করে।
দক্ষিণ চিন সাগরে বেজিংয়ের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভারত সহ একাধিক দেশ চোখ রাঙাচ্ছে! জোরালো হচ্ছে কোন নীতি