সব দেশ যেন পায় করোনা ভ্যাকসিন, দায়িত্ব নিল ইউনিসেফ
সব দেশ যেন পায় করোনা ভ্যাকসিন, দায়িত্ব নিল ইউনিসেফ
মানবজাতি রক্ষা করাই উদ্দেশ্যে। তাই করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে সব দেশ যাতে করোনা ভ্যাকসিন পায় তার জায়িত্ব নিল ইউনিসেফ। ইউনাইটেড নেশনের িচলড্রেন ফান্ড বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন ক্রেতা। প্রতিবছরই প্রায় ২ বিলিয়ন ভ্যাকসিন কিনে থাকে এরা। প্রায় ১০০টি দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহ করে এই সংস্থা।
করোনা ভ্যাকসিন
করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরিতে মেতেছে বিভিন্ন দেশে। ভারত, আমেরিকা, চিন, রাশিয়া, ব্রিটেন ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিনের হিউম্যান ট্রায়াল শুরু করে দিয়েছে। একাধিক ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন কে আগে হাতে পাবে এই নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা।
দায়িত্ব নিল ইউনিসেফ
করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন যাতে সব দেশে পৌঁছে দেওয়া যায় তার দায়িত্ব নিয়েছে ইউনিসেফ। প্রতিবছরই বিভিন্ন দেশে ভ্যাকসিন সরবহারের জন্য প্রায় ২ বিলিয়ন ভ্যাকসিন কিনে থাকে ইউনিসেফ। করোনা ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও সেই নিয়মে পরিবর্তন আনতে চাইছে না তারা। উন্নত দেশগুলির পাশাপাশি অনুন্নত দেশগুলিতেও যাতে এই মারণ ভাইরাসের ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া যায় তার দায়িত্ব নিয়েছে তারা।
ভারতের অনুমোদন
যদিও ভারতের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছে কোভ্যাকসিন হাতে পাওয়া মাত্র সবদেশকেই এই ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই মোদী সরকার বাংলাদেশকে কোভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হয়ে গিয়েছে ভারতে। রাশিয়াও করোনা ভ্যাকসিনের তথ্য শেয়ার করেছে ভারতের সঙ্গে। সম্ভত তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল হবে ভারতে।
ভ্যাকসিন নিয়ে দর কষাকষি
আন্তর্জাতিক বাজারে ভ্যাকসিন নিয়ে দর কষাকষি শুরু হয়ে গিয়েছে। একেকটি দেশ একেক রকম দর হাঁকছে। করোনা ধাক্কায় পড়ে যাওয়া অর্থনীতিতে ভ্যাকসিনকে হাতিয়ার করেই অর্থনীতির হাল ফেরানোর চেষ্টা করবে। তাই ভ্যাকসিনের দর নিয়ে সব দেশই একটু বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে।
বিএসএনএল-এর পথে এবার এসবিআই! প্রায় ৩০ হাজার কর্মীর স্বেচ্ছা অবসরের প্রস্তুতি মোদী সরকারের