For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

আতঙ্কে আছি, পুলিশ সাহায্য করছে না! বাংলাদেশের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর দাবি প্রত্যক্ষদর্শীর

বাংলাদেশের মাটিতে আক্রান্ত সংখ্যালঘু হিন্দুরা! সে দেশে ফের আক্রান্ত ইস্কন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেয় ঢাকার রাধাকান্ত মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে৷ অতর্কিতে প্রায় ২০০ জন মন্দির ঘিরে ধরে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। মারধর এবং ব্যাপক ভাঙচ

  • |
Google Oneindia Bengali News

বাংলাদেশের মাটিতে আক্রান্ত সংখ্যালঘু হিন্দুরা! সে দেশে ফের আক্রান্ত ইস্কন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেয় ঢাকার রাধাকান্ত মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে৷ অতর্কিতে প্রায় ২০০ জন মন্দির ঘিরে ধরে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। মারধর এবং ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ।

বাংলাদেশের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর দাবি প্রত্যক্ষদর্শী মহারাজের

প্রকাশিত খবর অনুযায়ী হামলায় ঢাকার ওয়ারীতে ২২২ জন এবং লাল মোহন সাহা স্ট্রিটের মন্দিরের অনেক সদস্য আহত হয়েছেন। যদিও ঘটনার পরেই মন্দিরে সামনে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসনের।

তবে এই ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কিত সে দেশের হিন্দু সংখ্যালঘু মানুষ। ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী রশমী কেশবদাশ জানিয়েছেন, পুরো ঘটনার অভিযোগ জানানোর পরেও কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি প্রশাসনের তরফে। এমনকি মাত্র ১০ জনের একটি নিরাপত্তা বাহিনীকে মোতায়েন করেই দায়িত্ব ছেড়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কে থাকছি, বলছেন ওই ব্যক্তি। এই বিষয়ে হাসিনা সরকারের কাছে হস্তক্ষেপও দাবি করছেন মন্দিরের বাসিন্দারা। শুধু প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকেই নয়, প্রধানমন্ত্রীর কাছেও এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন রেশমী কেশবদাশ।

এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেশবদাশের দাবি, হাজি সাফিউল্লা বলে এক ব্যক্তি তাঁদের এক বছর ধরে হুমকি দিচ্ছিল। মন্দির ছেড়ে চলে যাওয়ার কথাও বলা হচ্ছিল। তাঁদের মধ্যে একজন প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলেও দাবি ওই ব্যক্তির। অনেক টাকা দেওয়ারও দাবি করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছে।

কেশবদাশের দাবি, ঘটনার দিন প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ জন জড়ো হয়েছিল। শুধু তাই নয়, হঠাত করেই মন্দিরের দেওয়াল ভাঙতে তাঁরা শুরু করে দেন। মন্দিরের লোকজন বাধা দিতে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তবে বাংলাদেশ পুলিশের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ প্রত্যক্ষদর্শীর। তাঁর দাবি, পুলিশ নিরাপত্তা নয়, বরং হামলাকারীদেরই সমর্থন দেয় ঘটনার দিন। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার না করায় আরও ক্ষুব্ধ মন্দিরের বাসিন্দারা।

এই ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন ইসকন কোলকাতার ভাইস-প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। তিনি বলেছেন, রাষ্ট্রসংঘের মতো নামধারী প্রতিষ্ঠানের দিকে তাকানো বন্ধ করতে হবে হিন্দুদের, যার সবসময় হিন্দুদের কান্নায় নীরব থেকেছে।' একই সঙ্গে এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক বলেও ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

দাস আরও বলেন, আমরা বিস্মিত যে একই রাষ্ট্রসংঘ হাজার হাজার অসহায় বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি সংখ্যালঘুদের দুঃখ-কষ্টে নীরব!বাংলাদেশে এত হিন্দু সংখ্যালঘুরা তাদের জীবন, সম্পত্তি হারিয়েছে, ধর্ষণের শিকার হয়েছে, কিন্তু আফসোস এ বিষয়ে নীরব দর্শক রাষ্ট্রসংঘ। তারা শুধু ইসলামফোবিয়া নিয়ে চিন্তিত। উল্লেখ্য গত বছরই বাংলাদেশে আক্রান্ত হয় হিন্দুরা। মৃত্যু পর্যন্ত হয়। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের একই ঘটনার পুনঃরাবৃত্তিতে প্রশ্নের মুখে হিন্দুদের নিরাপত্তা।

English summary
Rashmoni Keshavdas briefed attack on ISKCON Radhakanta temple in Dhaka
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X