সংঘাত বাড়িয়ে একাধিক ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ কিমের দেশের! নজর আমেরিকার
নতুন করে তাইওয়ানকে ঘিরে সামরিক মহড়া শুরু করেছে চিন। মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যদের তাইপে সফরকে কেন্দ্র করে এই মহড়া বেজিংয়ের। যা নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। আর এর মধ্যেই উত্তেজনা বাড়াচ্ছে উত্তর কোরিয়া (North Korea)। একের
নতুন করে তাইওয়ানকে ঘিরে সামরিক মহড়া শুরু করেছে চিন। মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যদের তাইপে সফরকে কেন্দ্র করে এই মহড়া বেজিংয়ের। যা নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। আর এর মধ্যেই উত্তেজনা বাড়াচ্ছে উত্তর কোরিয়া (North Korea)। একের পর এক ক্রুজ (two cruise missiles) মিসাইল ছুঁড়ল পিয়ংইয়ং।
আজ বুধবার সকালে Onchon বলে একটি শহর থেকে দুটি মিসাইল নিক্ষেপ উত্তর কোরিয়া করেছে বলেই খবর। যে গুলি পশ্চিম সাগরে ছোঁড়া হয়। তবে ঠিক কতদূরে গিয়ে সেগুলি আঘাত করে সে বিষয়ে স্পষ্ট ভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে এই ঘটনা নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
উল্লেখ না করেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে।
তবে এই ঘটনার পরেই দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সামরিক (South Korean military) সূত্র জানিয়েছে, রেঞ্জ বা উচ্চতা উল্লেখ না করেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে। তবে এই ঘটনার পরেই দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে হাই অ্যালার্টে রাখা হয়েছে। শুধু তাই নয়, জাপানের তরফেও এই ঘটনার উদ্বেগ জানানো হয়েছে। যেভাবে উত্তর কোরিয়া মিসাইল নিক্ষেপ করেছে তা বিপদ ডেকে আনবে বলে দাবি জাপানের।
সামরিক মহড়া শুরু হয়েছে।
আমেরিকা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সামরিক মহড়া শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে চারদিনের এই মহড়া শুরু হয়েছে। যেখানে একেবারে লাইভ ফায়ার ড্রিলিং শুরু হয়েছিল। একাধিক মার্কিন সেনা এবং যুদ্ধ জাহাজ অংশ নিয়েছে। এমনকি দক্ষিণ কোরিয়ার তরফেও একাধিক সেনা এবং যুদ্ধ জাহাজ অংশ নেয় বলে জানা যাচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, উলচি ফ্রিডম শিল্ড নামে একটি সামরিক মহড়া শুরু হতে চলেছে। আর তা আগামী ২২ অগাস্ট থেকে ১ লা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। এতে বিমান, যুদ্ধজাহাজ এবং কয়েক হাজার সেনা যোগ দেবে। আর এর মধ্যে উত্তর কোরিয়া এই মিসাইল পরীক্ষা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আধিকারিকদের বক্তব্য অনুযায়ী, উত্তর কোরিয়া সমুদ্রে এই মিসাইল নিক্ষেপ করেছে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এটি ছিল পিয়ংইয়ংয়ের প্রথম অস্ত্র পরীক্ষা। বলে রাখা প্রয়োজন, গিত কয়েক মাসের মধ্যে একাধিক অস্ত্র পরীক্ষা করেছে পিয়ংইয়ং। যা মোটেই ভালো চোখে নেয়নি বিশ্ব। যদিও এই পরীক্ষার পর কিমের দেশের উপর কড়া নজরদারি রাখছে আমেরিকা। তবে এদিন নতুন করে একের পর এক ক্রুজ মিসাইল পরীক্ষা করাতে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।