জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণার সুপারিশ
বিশ্বস্ত সূত্রের খবর, মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামী অন্তত সাত ধরনের অপরাধ সংগঠিত করেছিল বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামী, তাদের সহযোগী সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘ দিনের পর দিন পাকিস্তানি সেনাকে সহযোগিতা করেছে। চিনিয়ে দিয়েছে বিদ্রোহীদের বাড়ি। তা ছাড়া অগ্নি সংযোগ, লুঠপাট, ধর্ষণ ইত্যাদিও সংগঠিত করেছে। তাই তাদের নিষিদ্ধ করা হোক।
আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর রাণা দাশগুপ্ত বলেছেন, রিপোর্ট পর্যালোচনা করা হবে। যদি মানবতা-বিরোধী অপরাধের প্রমাণ পাওয়া য়ায়, তা হলে চার্জ গঠন করে উপযুক্ত আইনি প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। দোষী প্রমাণিত হলে জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ ঘোষিত হবে। সেক্ষেত্রে তাদের নেতাদের ধরপাকড়, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ ইত্যাদি হবে।
গত বছরের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেছিল হাই কোর্ট। যদিও তারা বর্তমানে নিষিদ্ধ সংগঠন নয়। এর আগে ১৯৭২ সালে দেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল জামায়াতে ইসলামীকে। তখনও দেশদ্রোহমূলক কার্যকলাপের অভিযোগ ছিল তাদের বিরুদ্ধে। এবারও তাদের নিষিদ্ধ করার দাবি ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। পথে নেমে আন্দোলন করছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।
অবৈধ বালি উত্তোলন, গ্রেফতার: এদিকে কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল বড়ছড়া থেকে অবৈধ উপায়ে বালি তোলার অভিযোগে গ্রেফতার হল তিনজন। বৃহস্পতিবার ভোররাতে এদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হল বাচ্চু মিঞা, লিয়াকত মিঞা এবং ছুটু মিঞা। সরকারি বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে এরা বালি তুলছিল। তখন স্থানীয় থানার সাব ইন্সপেক্টর ওয়াসিম আলি বারী দেখতে পেয়ে তাদের গ্রেফতার করেন।