প্রকৃতির ধ্বংস বাড়লেই মহামারীও বাড়বে! সতর্কতার কাউন্টডাউন উস্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য নয়া রিপোর্টে
প্রকৃতির ধ্বংস বাড়লেই মহামারীও বাড়বে! সতর্কতার কাউন্টডাউন উস্কে চাঞ্চল্যকত তথ্য নয়া রিপোর্টে
বিশ্বের বন্যপ্রাণীর সংখ্যা ৬৮ শতাংশ কমতে শুরু করেছে মাত্র ৪ দশকে। আর তার নেপথ্যে রয়েছে মানুষের লোভ! খাবারের লোভ, বাসস্থানের লোভ, দখলের লোভ, কেড়ে নেওয়ার লোভ, স্বার্থের লোভ। আর সেই লোভকে ঘিরে বছরের পর বছর ধরে বহু ধ্বংস দেখেছে বিশ্ব। তার সঙ্গে সঙ্গেই ধ্বংস হয়েছে বন্য পরিবেশের চেনা জীবন। আর সেই সূত্র ধরেই এক নতুন রিপোর্ট পেশ করেছে 'লিভিং প্ল্যানেট'। যেখানে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, প্রকৃতির ধ্বংস কিভাবে মহামারী ডেকে আনতে পারে।
কমছে বন্যপ্রাণীর সংখ্যা
দেখা গিয়েছে, ১৯৭০ সালের পর থেকে মানুষের গতিবিধির জন্যই অবলুপ্তির পথে গিয়েছে বন্য প্রাণীরা। দেখা গিয়েছে ১৯৭০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে বন্য প্রাণীর সংখ্যা ৬৮ শতাংশ কমেছে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত কারা?
রিপোর্টে যে পরিসংখ্যান দেখাগিয়েছে, তাতে জানা যাচ্ছে ১৯৭০ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে বন্যপ্রাণীর বিচারে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারেবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ। দেখা গিয়েছে, ইকোসিস্টেমের ধ্বংসের জেরে বিশ্বজুড়ে ১ মিলিয়ন পশুপ্রাণীর প্রজাতি শেষ হয়ে গিয়েছে। শেষ হয়েছে ৫০০০,০০০ প্রাণী, আরও ৫০০০,০০০ টি গাছ।
মানুষ বদলাতে চেয়েছিল প্রকৃতি , আর...
দেখা গিয়েছে, বহু বছর ধরে মানুষ নিজের স্বার্থের লোভে একটু একটু করে বন্যপ্রাণী ও বন্য পরিবেশকে ধ্বংস করেছে। যার জেরে বরফহীন বিশ্বের যে এলাকাগুলি ছিল তার ৭৫ শতাংশ প্রাকৃতিক পরিবেশ মানুষই নষ্ট করেছে। যার মূলে রয়েছে, লোভ আর স্বার্থ!
শিল্পের জন্য কমছে জলাশয়!
করোনার আবহে মানুষ এখন অসহায়। কিন্তু অসহায়তার রাস্তা সে নিজেই খুঁড়েছে। অন্তত ইতিহাসের শিল্প বিপ্লবের সময়ের বনাঞ্চলের পরিস্থিতি থেকে সেই বার্তাই উঠছে। বলা হচ্ছে, শিল্প বিপ্লবের কারণে বিশ্বের ৮৫ শতাংশ জলাজমি শেষ হয়ে গিয়েছে। আর বাকি এলাকাও খুব দ্রুত হারে নষ্ট হচ্ছে।
নিট পরীক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিতে উদ্যোগ, রবিবার সকাল ১০টা থেকে চলবে মেট্রো