ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অকপট জেফ বেজোস, নাবালিকা মায়ের বঞ্চনার কথা শোনালেন পৃথিবীর শীর্ষ ধনী
ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অকপট জেফ বেজস, নাবালিকা মায়ের বঞ্চনার কথা শোনালেন পৃথিবীর শীর্ষ ধনী
ব্যক্তিগত
জীবন
নিয়ে
মুখ
খুলতে
দেখা
গেল
বিশ্ববিখ্যাত
ই-কমার্স
সাইট
অ্যামাজনের
প্রতিষ্ঠাতা
জেফ
বেজসকে।
বুধবার
মার্কিন
জুডিশিয়ারি
হাউস
অ্যান্টিট্রাস্ট
সাবকমিটির
সামনে
ঐতিহাসিক
সাক্ষ্যগ্রহণের
সময়
ফেসবুক,
অ্যাপল,
গুগল
এবং
অ্যামাজনের
সিইও
বৈশ্বিক
বাজারে
নিজ
নিজ
অবস্থান
ব্যক্ত
করতে
দেখা
যায়।
সেই
সময়
মার্কিন
কংগ্রেসের
সামনে
সাক্ষ্য
দেওয়ার
সময়
তাঁর
সংস্থা
ব্যবসা
শুরুর
প্রথম
বছরগুলিতে
যেসব
সমস্যার
মুখোমুখি
হয়েছিল
সেগুলি
সম্পর্কেও
এদিন
কথা
বলতে
দেখা
যায়
জেফ
বেজসকে।
এদিকে
করোনা
আবহেই
গত
কয়েক
মাসে
ফুলেফেঁপে
উঠতে
দেখা
যায়
পৃথীবির
শীর্ষ
ধনীর
ব্যবসা।
গত
সপ্তাহের
সোমবার
একদিনে
তার
সম্পত্তি
প্রায়
এক
হাজার
৩০০
কোটি
ডলার
বৃদ্ধি
পায়
বলে
জানা
যায়।
ওই
দিন
তাঁর
কোম্পানি
অ্যামাজনের
শেয়ারমূল্য
বেড়েছে
৭.৯
শতাংশ।
এদিকে এদিন এন্টি ট্রাস্ট, বাণিজ্যিক এবং প্রশাসনিক আইনের উপকমিটির কাছে সাক্ষ্যদানের নিজের ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতার কথা বলেন অ্যামাজন অধিকর্তা। নিজের বেড়ে ওঠার দিন গুলোর কথা বলতে গিয়ে এদিন পৃথিবীর শীর্ষ ধনীর মুখে বারবার সামাজিক বঞ্চনার কথা শোনা যায়। তাঁর কথায়, “ আমি জেফ বেজোস। আমি পৃথিবীর সর্বাধিক গ্রাহক-কেন্দ্রিক সংস্থা তৈরির দীর্ঘমেয়াদী মিশন নিয়ে ২৬ বছর আগে আমি 'অ্যামাজন' প্রতিষ্ঠা করি। আমার মা, জ্যাকি ১৭ বছর বয়সে আমাকে জন্ম দেন। তখন তিনি মেক্সিকো এর আলবুকার্কে একটি স্কুলে পড়তেন। ১৯৬৪ সালে ওই বয়সে কোনও মেয়ের গর্ভবতী হওয়া আলবুকার্কের মানুষ সাধারণ ভাবে নেয়নি।”
এই ঘটনার পর তাঁর মাকে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলেও তিনি জানান। পরবর্তীতে তাঁর দাদুর কাতর অনুরোধের পর একাধিক বিধিনিষেধ সহ তিনি কোনও রকম স্কুলের গণ্ডি পেরোন। পরবর্তীতে ছোট্ট বেজসকে নিয়েই তিনি নাইট স্কুলেও ভর্তি হন। এছাড়া এদিন নিজের বাবার সম্পর্কেও বলতে দেখা যায় জেফকে। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে জেফ বেজসকে বলতে শোনা যায়, “ আমার বাবার নাম মিগুয়েল।