Election Commission: দেশের যে কোনও জায়গা থেকে দেওয়া যাবে ভোট! রিমোট ভোটিং চালু নির্বাচন কমিশনের
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনের। এগিন নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পরিযায়ী ভোটারদের জন্য একটি রিমোট ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-এর প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছে
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনের। এগিন নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পরিযায়ী ভোটারদের জন্য একটি রিমোট ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-এর প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছে।
বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলিকে ১৬ জানুয়ারি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এব্যাপারে রাজনৈতিকদলগুলি-সহ সব স্টেকহোল্ডাররা মত দিলে পুরো বিষয়টি বাস্তবায়িত হবে। পরিযায়ীদের ভোট দিতে তাদের নিজের জেলায় কিংবা নিজের রাজ্যে যেতে হবে না।
রাজনৈতিক দলগুলির মতামত জরুরি
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলি ছাড়াও অন্য যাঁরা যুক্ত, তাদেরকে প্রোটোটাইপ প্রদর্শনের মাধ্যমে দূরবর্তী এলাকায় ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়াটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। নির্বাচন কমিশনের তরফে দেশের যে কোনও জায়গা থেকে ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে একটি নোটও তৈরি করা হয়েছে। বিষয়টির বাস্তবায়নে আইনি, প্রশাসনিক এবং প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি নিয়ে রাজনৈতিকদলগুলির সঙ্গে আলোচনা করবে নির্বাচন কমিশন। সেব্যাপারে তাদের মতামতও চাওয়া হয়েছে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে। এব্যাপারে ১৬ জানুয়ারি ৫৭ টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেই সময় কমিশনের কারিগরি বিশেষজ্ঞরাও উপস্থিত থাকবেন।
একটি বুথ থেকে ৭২ কেন্দ্রে ভোট
নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, এব্যাপারে একটি ভোট কেন্দ্র থেকে ৭২ টি কেন্দ্রে ভোট দেওয়া যাবে। বহু নির্বাচনী কেন্দ্রের সংযোগ সম্বলিত ইভিএমটি তৈরি করছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছেন, কমিশনের তরফে ইতিমধ্যেই যুব এবং শহরের উদাসীন ভোটারদের ওপরে ফোকাস করা হয়েছে। এবার দেশের যে কোনও প্রান্ত থকে ভোটদান প্রক্রিয়া শুরু করার মাধ্যমে গণতন্ত্রে অংশগ্রহণ প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পরীক্ষামূলক কাজ শুরু
মুখ্য
নির্বাচন
কমিশনার
রাজীব
কুমার
অন্য
দুই
নির্বাচন
কমিশনার
অনুপ
পাণ্ডে
এবং
অরুণ
গোয়েলের
সঙ্গে
আলোচনা
করে
নির্বাচনী
প্রক্রিয়ায়
সব
স্টেকহোল্ডারদের
কাছে
বিশ্বাসযোগ্য,
অ্যাক্সসযোগ্য
এবং
গ্রহণযোগ্য
একটি
প্রযুক্তিগত
সমাধান
খোঁজার
চেষ্টা
করছেন।
আপাতত
পরীক্ষামূলকভাবে
পুরো
বিষয়টিকে
দেখা
হচ্ছে
বলে
জানানো
হয়েছে
নির্বাচন
কমিশনের
তরফে।
যদি
এই
প্রচেষ্টা
সফল
হয়,
তাহলে
তা
সামাজিক
রূপান্তর
ঘটাবে
বলেও
মনে
করে
নির্বাচন
কমিশন।
তবে
এক্ষেত্রে
ভোটের
গোপনীয়তা
নিশ্চিত
করা,
ভোটারদের
শনাক্ত
করতে
পোলিং
এজেন্ট,
ভোট
গণনার
প্রক্রিয়া
ও
পদ্ধতি
অন্যতম
বিষয়বস্তু।
নির্বাচন
কমিশনের
বিবৃতিতে
বলা
হয়েছে,
দেশের
যে
কোনও
জায়গা
থেকে
ভোট
দেওয়ার
প্রক্রিয়া
চালু
করতে
গেলে
রিপ্রেজেন্টেশন
অফ
পিপলস
অ্যাক্ট,
দ্য
কনডাক্ট
অফ
ইলেকশন
রুলস,
দ্য
রেজিস্ট্রেশন
অফ
ইলেরক্টরস
রুলস
সংশোধনের
প্রয়োজন
হবে।
নির্বাচন
কমিশন
বলছে,
প্রযুক্তির
যুগে
পরিযায়ীদের
ভোট
দানে
বাধা
কোনওভাবেই
হতে
পারে
না।
পরিযায়ীদের সমস্যা কমবে
অনেক
সময়ই
পরিযায়ীরা
নাম
নথিভুক্ত
করতে
কিংবা
ভোট
দিতে
পারেন
না।
অনেক
ক্ষেত্রে
বারে
বারে
ঠিকানা
পরিবর্তনও
সমস্যা
তৈরি
করে।
সেক্ষেত্রে
পরিযায়ীরা
তাঁদের
স্থায়ী
বাসস্থানের
ওপরে
ভিত্তি
করেই
নির্বাচনী
প্রক্রিয়ায়
অংশ
গ্রহণ
করতে
পারবেন।
উল্লেখ
করা
যেতে
পারে
২০১৯-এর
লোকসভা
নির্বাচনে
ভোটদান
করেছিলেন
প্রায়
৬৭.৪
শতাংশ
মানুষ।
৩০
কোটির
বেশি
মানুষ
তাদের
ভোটাধিকার
প্রয়োগ
করেননি।
এই
বিষয়টিও
নির্বাচন
কমিশনের
ভাবনার
মধ্যে
রয়েছে।
সেই
কারণে
ভোট
প্রক্রিয়ায়
ভোটারদের
উপস্থিতি
বাড়াতে
চেষ্টা
চালিয়ে
যাচ্ছে
নির্বাচন
কমিশন।
Binay Tamang: দার্জিলিং এখন পলিটিক্যাল দুবাই! দলত্যাগের পরেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিনয় তামাং