সুস্থই আছেন স্বেচ্ছাসেবকেরা, নেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া! তৃতীয় দফার ট্রায়ালেও আশা যোগাচ্ছে কোভ্যাক্সিন
তৃতীয় দফার ট্রায়ালেও নতুন আশা যোগাচ্ছে ভারত বায়োটেকের ‘কোভ্যাক্সিন’
ব্রিটেন,
রাশিয়া,
আমেরিকার
পাশাপাশি
করোনা
ভ্যাকসিন
প্রস্তুতিতে
রোজই
নতুন
আশার
আলো
দেখাচ্ছে
সম্পূর্ণ
ভারতীয়
প্রযুক্তিতে
তৈরি
করোনা
টিকা
কোভ্যাক্সিন।
ইতিমধ্যেই
দেশের
একাধিক
জায়গায়
চলছে
ইন্ডিয়ান
কাউন্সি
অফ
মেডিকেল
রিসার্চ
ও
ভারত
বায়োটেকের
যৌথ
উদ্যোগে
তৈরি
এই
করোনা
টিকার
তৃতীয়
পর্বের
ট্রায়াল।
আর
সেখানেও
এখনও
পর্যন্ত
কোনও
খারাপ
খবর
শোনা
যায়নি
বলেই
জানা
যাচ্ছে।
সম্প্রতি গুজরাটের আহমেদাবাদের সোলা সিভিল হাসপাতালে ৫ জন স্বেচ্ছাসেবকের শরীরে প্রয়োগ করা হয়ে ভারত বায়োটেকের তৈরি এই করোনা টিকা। তাদের মধ্যে একজন মহিলাও ছিলেন বলে জানা যাচ্ছে। কিন্তু প্রথম ডোজ দেওয়ার পর দীর্ঘসময় পর্যবেক্ষণে রাখার পরেও তাদের কোনোরকম স্বাস্থ্যের অবনতি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি বলে জানাচ্ছেন আহমেদাবাদের ওই হাসপাতালের বরিষ্ঠ চিকিৎসক পারুল ভাট। এদিকে প্রথম ডোজ প্রয়োগের ২৮ দিন পরেই ওই সমস্ত স্বেচ্ছাসেবকের শরীরের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। তারপরেই সামনে আসবে অন্তিম রিপোর্ট।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গোটা দেশেই ইতিমধ্যে ২৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবকের শরীরে কয়েক ধাপে কোভ্যাক্সিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছে হায়দরাবাদের সংস্থা ভারত বায়োটেক। এর জন্য চিহ্নিত হয়েছে প্রায় ২৫টি কেন্দ্র। অন্যদিকে, সর্বশেষ ট্রায়ালের রিপোর্টের ভিত্তিতে জানা যাচ্ছে মানবদেহে প্রায় ৬০ শতাংশ কার্যকরী কোভ্যাক্সিন।ভারত বায়োটেকের থেকে সামন্য এগিয়ে রয়েছে অক্সফোর্ড। তাদের তৈরি করোনা টিকা মানবদেহে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকরী বলে জানা যাচ্ছে। সেখানে মার্কিন সংস্থা মোডার্না ও ফাইজারের করোনা টিকা মানবদেহে ৯৫ শতাংশ কার্যকরী বলে খবর।
শেষ পর্যন্ত মাথা নত কেন্দ্রের? চাপের মুখে কৃষকদের কোন বার্তা কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর