হটস্পটের বেশিরভাগই তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, দিল্লিতে! তালিকায় রয়েছে হোয়াইট ও গ্রিন জোনও
কেন্দ্রের তরফে সারা দেশের ১৭০ টি জেলাকে করোনা হটস্পট হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এইসব জেলাগুলিতকে রেডজোনের মধ্যে ফেলা হয়েছে। এগুলির বেশিরভাগই তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র ও দিল্লিতে।
কেন্দ্রের তরফে সারা দেশের ১৭০ টি জেলাকে করোনা হটস্পট হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এইসব জেলাগুলিতকে রেডজোনের মধ্যে ফেলা হয়েছে। এগুলির বেশিরভাগই তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র ও দিল্লিতে। দ্বিতীয় দফার লকডাউনে এইসব এলাকায় কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রের তালিকায় ১৭০ জেলা হটস্পট
কেন্দ্রের প্রকাশিত তালিকায় সারা দেশের ১৭০ টি জেলাকে হটস্পটের আওতায় আনা হয়েছে। এর মধ্যে ১২৩ টি হটস্পষ্ট জেলায় বেশি সংখ্যক সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে ৪৭ টি হটস্পট জেলায় ক্লাস্টার সংক্রমণ হয়েছে। পাশাপাশি ২০৭ টি নন হটস্পট জেলাও চিহ্নিত করা হয়েছে।
হটস্পট, নন হটস্পট, গ্রিন জোন, হোয়াইট জোন
যেসব জেলাগুলি থেকে বেশি সংখ্যায় সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে সেগুলিকে হটস্পটের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। যেসব জেলায় কিছু সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে সেগুলিকে নন হটস্পট এবং যেসব জেলাগুলিতে কোনও সংক্রমণ ঘটেনি সেগুলিকে গ্রিন জোনের মধ্যে ফেলা হয়েছে। ২০৭ টি জেলাকে হোয়াইট জোন এবং ৩৫৩ টি জেলাকে গ্রিন জোনে ফেলা হয়েছে। গ্রিন জোনে থাকা জেলাগুলিকে কোনও সংক্রমণের ঘটনাই ঘটেনি।
দেশের যেসব রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি
মহারাষ্ট্রে সংক্রামিতের সংখ্যা বেশি হলেও, তামিলনাড়ুর ২৭ টি জেলার মধ্যে ২২ টি, মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ ও দিল্লির যথাক্রমে ১৪,১৩, ১২, ১১, ১০ টি করে জেলাকে করোনা সংক্রমণর হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এরপরেই রয়েছে তেলেঙ্গানা। সেখানে ৯ টি জেলা হটস্পটের আওতায় রয়েছে। পঞ্জাব, জম্মু ও কাশ্মীর, কর্নাটকে আটটি করে জেলা, কেরলে সাতটি জেলা, মধ্যপ্রদেশ ও হরিয়ানার ছটি করে জেলা, অসম, হিমাচলে পাঁচটি করে জেলা, বিহার ও পশ্চিমবঙ্গের চারটি করে জেলা রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত।
গ্রিন জোনে থাকা জেলা লকডাউন আংশিক শিথিল ২০ এপ্রিল থেকে
গ্রিন জোনে থাকা জেলাগুলি থেকে যদি এর মধ্যে কোনও আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া না যায়, তাহলে ২০ এপ্রিল থেকে সেখানে লকডাউন আংশিক শিথিল করা হবে।