For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

১৯৯৩ থেকে ২০১৫ : মুম্বই ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনাপঞ্জী

  • |
Google Oneindia Bengali News

মুম্বই, ৩০ জুলাই : প্রায় ২৪ ঘণ্টার টানটান উত্তেজনা শেষে অবশেষে কিছুটা আত্মা জুড়াল ১৯৯৩ সালের ধারাবাহিক মুম্বই বিস্ফোরণে নিহতদের পরিবারবর্গের। কারণ এদিন নাগপুর সেন্ট্রাল জেলে ফাঁসি কার্যকর হল এই ঘটনার অন্যতম আসামি ইয়াকুব মেমনের। [উচ্চ শিক্ষিত ইয়াকুব মেমনের অপরাধী হয়ে ওঠার কাহিনি]

মুম্বই বিস্ফোরণের ঘটনায় মূলচক্রীদের একজন ছিল ইয়াকুব। গোটা অপারেশনে টাকা জুগিয়েছিল সে। এদিন দীর্ঘ টালবাহনার পর সকাল ৬ টা ৩৫ মিনিটে ইয়াকুবের ফাঁসি হয়। নিচের দেখে নিন ১৯৯৩ থেকে ২০১৫ সালের এদিন পর্যন্ত মুম্বই হামলার ঘটনাপঞ্জী। [ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির টাইমলাইন]

১৯৯৩ থেকে ২০১৫ : মুম্বই ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনাপঞ্জী


১২ মার্চ, ১৯৯৩ : মুম্বইয়ের ১৩ টি আলাদা জায়গায় ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনায় ২৫৭ জনের মৃত্যু, আহত ৭১৩ জন।

১৯ এপ্রিল ১৯৯৩ : বিস্ফোরণে ব্যবহৃত বেআইনি অস্ত্র রাখার অভিযোগে বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় দত্তকে গ্রেফতার করা হয়।

৪ নভেম্বর ১৯৯৩ : ১৮৯ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ১০ হাজার পাতার প্রাথমিক চার্জশিট দাখিল করা হয়। যার মধ্যে সঞ্জয় দত্তের নাম ছিল।

১৯ নভেম্বর ১৯৯৩ : মুম্বই বিস্ফোরণ মামলার দায়িত্বভার দেওয়া হয় সিবিআইকে।

১ এপ্রিল ১৯৯৪ : মুম্বই নগর দায়রা আদালত থেকে টাডা () আদালতকে আলাদা একটি জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয় আর্থার রোড সেন্ট্রাল জেলের ভিতরে।

১০ এপ্রিল ১৯৯৪ : ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার হওয়া ২৬ জনকে অভিযোগ থেকে মুক্তি দেয় টাডা আদালত। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টও দুজনকে (আসীম আজমি ও আমজেদ মেহের বক্স) মুক্তি দেয়।

১৯ এপ্রিল ১৯৯৪ : মুম্বই বিস্ফোরণ মামলার ট্রায়াল শুরু হয়। অপরাধীদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনও শুরু হয় তখনই।

১৪ অক্টোবর ১৯৯৪ : সুপ্রিম কোর্টে জামিন পান অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত।

২৯ মার্চ ১৯৯৬ : মুম্বই বিস্ফোরণ মামলা বিচারের দায়িত্ব বর্তায় স্পেশাল টাডা বিচারপতি পিডি কোড়ের উপরে।

অক্টোবর ২০০০ : এই মামলায় সাক্ষী হিসাবে ৬৮৪ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।

জুলাই ২০০১ : অভিযুক্ত সবার বক্তব্য রেকর্ড করা হয়।

আগস্ট, ২০০১- আগস্ট ২০০২ : মামলায় সরকারি পক্ষ ও আসামি পক্ষের মধ্যে বক্তব্যের শুনানি চলে।

২০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩ : দাউদ ইব্রাহিমের দলের সদস্য ইজাজ পাঠানকে আদালতে হাজির করা হয়।

অগাস্ট ১০, ২০০৬ : বিচারপতি পিডি কোড়ে শুনানি শেষে জানান, মুম্বই বিস্ফোরণ মামলার রায় ঘোষণা করা হবে ১২ সেপ্টেম্বর।

১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ : গোটা ঘটনায় ১২ জনকে ফাঁসির সাজা শোনানো হয়। ২০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনানো হয়।

১ নভেম্বর, ২০১১ : সুপ্রিম কোর্টে মুম্বই বিস্ফোরণ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ১০০ জনের আবেদনের শুনানি শুরু হয়।

২৯ আগস্ট, ২০১২ : মুম্বই বিস্ফোরণ মামলার রায়দান স্থগিত রাখে সর্বোচ্চ আদালত।

২১ মার্চ, ২০১৩ : মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম মাস্টার মাইন্ড ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির সাজাকে সমর্থন সুপ্রিম কোর্টের।

মে, ২০১৪ : রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় ইয়াকুব মেমনের মৃত্যুদণ্ড রদের আবেদন খারিজ করলেন।

২ জুন, ২০১৪ : ফের একবার ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির সাজা স্থগিত রেখে ফের শুনানি চলল সুপ্রিম কোর্টে।

৯ এপ্রিল, ২০১৫ : ফের একবার ইয়াকুব মেমনের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট।

২১ জুলাই, ২০১৫ : ইয়াকুব মেমনের শেষ আইনি অস্ত্র কিউরিটিভ পিটিশনও খারিজ করে মৃত্যুদণ্ডের সাজাই বহাল রাখল শীর্ষ আদালত। সেদিনই কয়েকঘণ্টার মধ্যে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপালের কাছে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায় ইয়াকুব।

২৩ জুলাই, ২০১৫ : ৩০ জুলাই নির্ধারিত মৃত্যুদণ্ডের সাজা স্থগিত রাখার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানান ইয়াকুবের আইনজীবীরা।

২৯ জুলাই, ২০১৫ : ইয়াকুবের সেই আবেদনও খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট। এরপর ফের একবার রাষ্ট্রপতির কাছে নতুনভাবে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায় ইয়াকুব মেমন। ফের একবার মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল তা খারিজ করেন, পত্রপাট নাকচ করে দেন রাষ্ট্রপতিও।

৩০ জুলাই, ২০১৫ : এদিন মাঝরাতে ফের একবার ইয়াকুব প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায় সুপ্রিম কোর্টের কাছে। মাঝরাতে দীর্ঘ প্রাণ দু'ঘণ্টার শুনানির পর তা খারিজ হয় ও এদিন সকাল সাড়ে ৬ টার পরে ইয়াকুবরে শেষপর্যন্ত ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হয়।

English summary
Timeline of Mumbai serial blast : From March 12, 1993- July 30, 2015
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X