করোনা সঙ্কটেও সরকার ফেলতে বেশি মনোযোগী মোদী সরকার, কেন্দ্রকে নিশানা রাহুলের
করোনা সঙ্কটেও সরকার ফেলতে বেশি মনোযোগী মোদী সরকার, কেন্দ্রকে নিশানা রাহুলের
করোনা
সঙ্কট
ঠেকাতে
কেন্দ্রের
ব্যর্থতা
নিয়ে
আবরও
সরব
হতে
দেখা
গেল
কংগ্রেস
নেতা
রাহুল
গান্ধীকে।
এদিকে
লকডাউনের
শুরু
থেকেই
মোদী
সরকারের
করোনা
বিরোধী
কার্যক্রম
নিয়ে
একাধিকবার
সরব
হয়েছেন
কংগ্রেসের
প্রথমসারির
নেতারা।
এমতাবস্থায়
এদিন
ফের
করোনা
মহামারী
রুখতে
মোদী
নেতৃত্বাধীন
সরকারের
বিরুদ্ধে
খড়গহস্ত
হন
সোনিয়া
পুত্র।
এদিন
এই
প্রসঙ্গে
টুইটারে
মোদী
সরকারের
তীব্র
সমালোচনা
করেন
তিনি।
সরকার ফেলতেই বেশি মনোযোগী মোদী সরকার
রাহুলের কথায় করোনা মোকাবিলার থেকে মোদী সরকারের এখন অনেক বেশি সরকার ফেলাতেই মনোযোগ দিয়েছে। রাজস্তান, মধ্যপ্রদেশের অবস্থা দেখলেই এই চিত্র খানিক পরিষ্কার হয়। পাশাপাশি করোনা প্রাদুর্ভাবের গোরা থেকে মোদীর একাধিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে থাকেন রাহুল।
গত কয়েকমাসে মোদীর একাধিক পদক্ষেপকে কাঠগড়ায় তোলেন রাহুল
এদিন হিন্দিতে একটি টুইট করে করোনাকালে মোদী সরকারের একাধিক পদক্ষেপকে কাঠগড়ায় তোলেন তিনি। ব্যাঙ্গতক সুরে এদিন ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিজেপি সরকারে কর্মকাণ্ডকে তুলোধনা করেন কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা। ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হ্যালো ট্রাম্পের ভারত সফরে মোদী। আয়োজিত নমস্তে ট্রাম্প অনুষ্ঠানকেও কাঠগড়ায় তোলেন তিনি।
কোন কোন বিষয় নিয়ে মোদীর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন রাহুল ?
পাশাপাশি করোনা রুখতে মোদীর দেশবাসীকে মার্চ-এপ্রিলে মোমবাতি জ্বালানোর নির্দেশের বিষয়েও কটাক্ষের সুর শোনা যায় তাঁর গলায়। একইসাথে মে মাসে মোদী সরকারের দ্বিতীয় দফায় একবছর উদযাপনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় জনসভার মাধ্যমে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা নিয়ে তোপ দাগেন তিনি। অন্যদিকে জুনে বিহারে ভার্চুয়াল ব়্যালি নিয়েও সুর চড়ান তিনি। পরিশেষে জুলাইতে রাজস্থানে সরকার ফেলার চেষ্টার বিরুদ্ধেও ক্ষোভ উগরে দেন তিনি।
এটাই আত্মনির্ভর ভারতের নমুনা, কটাক্ষ রাহুলের
এই টুইটবার্তাতেই নরেন্দ্র মোদীকে তীব্র নিশানা করে রাহুল গান্ধী বলেন, " এটাই হচ্ছে গত কয়েক মাসে ভারতের আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার নমুণা।" এদিকে জুন মাস থেকেই চিন-ভারত সীমান্ত সংঘাত নিয়েও একাধিকবার মোদী সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে দেখা যায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে। পাশাপাশি সীমান্ত সংঘাতের আসল ঘটানর স্বচ্ছতা নিয়েও একাধিক প্রশ্ন করতে দেখা যায় প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরমকেও।
বহিরাগতরা বাংলা চালাবে না! একুশের সমাবেশ থেকে একুশে বঙ্গ বিজয়ের বার্তা মমতার