কর্নাটকের ১৫ বিধায়কের আবেদনের শুনানি সর্বোচ্চ আদালতে! বিমানবন্দরে আটক এক বিদ্রোহী বিধায়ক
মঙ্গলবার কর্নাটকের ১৫ বিদ্রোহী বিধায়কের আবেদনের শুনানি হবে সর্বোচ্চ আদালতে।তাদের ইস্তফাপত্র গ্রহণ না করায় স্পিকারের বিরুদ্ধেসর্বোচ্চ আদালতে আবেদন জানিয়েছেন কংগ্রেস ও জনতা দল সেকুলারের এইসব বিধায়ক
মঙ্গলবার কর্নাটকের ১৫ বিদ্রোহী বিধায়কের আবেদনের শুনানি হবে সর্বোচ্চ আদালতে। তাদের ইস্তফাপত্র গ্রহণ না করায় স্পিকারের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আবেদন জানিয়েছেন কংগ্রেস ও জনতা দল সেকুলারের এইসব বিধায়করা। বৃহস্পতিবার আদালত মঙ্গলবার পর্যন্ত আলোচনা পিছিয়ে দিয়েছিল।
ইতিমধ্যেই কংগ্রেস ও জেডিএস-এর যোলো বিধায়ক এবং দুজন নির্দল বিধায়ক ইস্তফা দিয়েছেন। যদি এই ১৮ বিধায়কের ইস্তফা গ্রহণ করা হয়, তাহলে সরকারের সমর্থনকারী বিধায়কের সংখ্যা ১১৮ থেকে কমে ১০০ হয়ে যাবে।
সুপ্রিম কোর্টে করা আবেদনে বিদ্রোহী বিধায়করা জানিয়েছিলেন, স্পিকার রমেশ কুমার উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তাদের ইস্তফা গ্রহণ করছেন না।
বৃহস্পতিবার , সর্বোচ্চ আদালতে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে শুনানি হয়। প্রধান বিচারপতি স্পিকারকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, এদিনের মধ্যেই বিধায়কদের ইস্তফা প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শুক্রবার আদালতে এনিয়ে শুনানির সময় স্পিকারের সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।
এদিকে,
সোমবার
বেঙ্গালুরু
বিমানবন্দরে
আটক
করা
হয়
সাসপেন্ডেড
কংগ্রেস
বিধায়ক
রোশন
বেগকে।
বহু
কোটি
পঞ্জি
স্ক্যাম-এ
যুক্ত
থাকার
অভিযোগে
তাঁকে
আটক
করা
হয়।
কর্নাটকে
গঠিত
সিটএ-র
পদক্ষেপ
সম্পর্কে
টুইটারে
জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী
এইচডি
কুমারস্বামী।
চাটার্ড
বিমানে
বেগের
সঙ্গে
বিজেপি
বিধায়ক
যোগেশ্বর
উপস্থিত
ছিলেন
বলে
দাবি
করেছেন
তিনি।
এথেকেই
প্রমাণ
বিজেপি
কর্নাটকের
কংগ্রেস
জেডিএস
সরকারকে
অস্থিতিশীল
করে
তুলতে
চাইছে।
অন্যদিকে
মুখ্যমন্ত্রী
কুমারস্বামীর
এই
পদক্ষেপের
সমালোচনা
করেছে
রাজ্য
বিজেপি।
প্রশাসনকে
ব্যবহার
করে
তিনি
সরকার
বাঁচাতে
চাইছেন
বলে
অভিযোগ
বিজেপির।
তাদের
দাবি
রোশন
বেগকে
সিট-এর
সামনে
হাজিরা
দেওয়ার
জন্য
১৯
জুলাই
পর্যন্ত
সময়
দেওয়া
হয়েছে।
It is false that @BSYBJP’s PA Santhosh was travelling along with Mr. Baig.
— BJP Karnataka (@BJP4Karnataka) July 15, 2019
CM is peddling fake news & misleading the state. It was only Mr. Baig who was travelling & their was no 2nd passenger.
We demand to check boarding passes & CCTV footage to put out the facts.