For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বাইকের পিছনে চার বছরের বাচ্চা থাকলে স্পিড কখনই ৪০ এর বেশি নয়! জারি হতে চলেছে নয়া নির্দেশিকা?

যাত্রীদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে সম্প্রতি নয়া এক প্রস্তাব দিয়েছে Ministry of Road Transport and Highways। নয়া এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে যে, মোটর সাইকেলে যদি চার বছর কিংবা এর থেকে কম বয়সের কোনও বাচ্চা বসে তাহলে বাইকের স্পিড

  • |
Google Oneindia Bengali News

যাত্রীদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে সম্প্রতি নয়া এক প্রস্তাব দিয়েছে Ministry of Road Transport and Highways। নয়া এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে যে, মোটর সাইকেলে যদি চার বছর কিংবা এর থেকে কম বয়সের কোনও বাচ্চা বসে তাহলে বাইকের স্পিড কখনই ৪০ কিমি প্রতি ঘন্টার বেশি হবে না।

মন্ত্রকের তরফে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, যদি বাইক চালকের পিছনে ৯ মাস থেকে চার বছর পর্যন্ত বয়সের কোনও বাচ্চা বসে থাকে তাহলে বাচ্চাকে crash helmet পড়াতে হবে। যাতে কোনও দুর্ঘটনা কিংবা অঘটনের সময়ে বাচ্চার জীবন বেঁচে যায়।

শিশুরা অনেক বেশি সুরক্ষিত থাকবে।

শিশুরা অনেক বেশি সুরক্ষিত থাকবে।

শুধু তাই নয়, মন্ত্রকের তরফে দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুয়ায়ী, চার বছর পর্যন্ত বাচ্চাকে নিয়ে টু-হুইলারে (Two Wheeler) সফর করার সময়ে বাইকের স্পিড ৪০ কিমি প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যেতে পারে। কিন্তু কখনও ৪০-এর বেশি নয়। যদিও মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে, মোটর সাইকেলে (Motorcycle) এর চালক বাচ্চাকে নিজের সঙ্গে আটকে রাখার জন্যে safety harness ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে। মন্ত্রক মনে করছে এই প্রস্তাব কার্যকর হলে বাইকে শিশুরা অনেক বেশি সুরক্ষিত থাকবে।

গুরুতর চোট কিংবা মৃত্যু ঠেকাতে সাহায্য করবে safety harness

গুরুতর চোট কিংবা মৃত্যু ঠেকাতে সাহায্য করবে safety harness

Ministry of Road Transport and Highways মন্ত্রক বলছে বাচ্চাদের শরীরের উপরের অংশ এই safety harness এর সাহায্যে চালকের সঙ্গে সুরক্ষিত ভাবে জড়িত থাকে। Safety Harness এক ধরনের সুরক্ষা উপকরণ। এই উপকরণ বাচ্চা এবং বাইক চালককে যে কোনও দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে থাকে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে এই উপকরণের জন্যে মৃত্যু পর্যন্ত ঠেকানো যায়। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ২০১৮ সালের একটি রিপোর্ট অনুসারে ভারতে প্রত্যেক বছর সবথেকে বেশি সড়ক দুর্ঘটনাতেই মৃত্যু হয়। প্রায় সংখ্যা আঁতকে ওঠার মতো। রিপোর্ট অনুযায়ী দেড় লাখ লোকের মৃত্যু হয়। কিন্তু এরপরেও সচেতনতা মানুষের মধ্যে না আসায় সরকারকেই বিভিন্ন ভাবে ভাবতে হচ্ছে।

 মানুষের সচেতন হওয়া প্রয়োজন

মানুষের সচেতন হওয়া প্রয়োজন

মন্ত্রক মনে করছে মানুষের অনেক বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। অক্টোবর ২০২০ সালে সড়ক এবং পরিবহণমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক রিপোর্টে জানানো হচ্ছে যে, ২০১৯ সালে দেশে সড়ক দুর্ঘটনাতে মারা যাওয়া ৩৭ শতাংশ মানুষ টু-হুইলার চালক। শুধুমাত্র হেলমেট না পড়ার জন্যে 44,666 লোকের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩০,১৪৮ জন মানুষ টু-হইলার্স চালাচ্ছিলেন আর ১৪,৫১৮ জন লোক বাইকের পিছনে বসে ছিল। ফলে দেখা যাচ্ছে যে এত কিছু হয়ে যাওয়ার পরেও মানুষের সড়কে বাইক চালানোর ক্ষেত্রে কোনও সচেতনতা নেই। তবে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে আরও কড়া হওয়ার পরামর্শ কেন্দ্রের।

অনেকটাই এগিয়ে বাংলা

অনেকটাই এগিয়ে বাংলা

যদিও সড়ক দুর্ঘটনা ঠেকাতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে পশ্চিমবং সরকার। কলকাতা সহ সমস্ত রাজ্য সড়কে গাড়ির গতি বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বসানো হয়েছে স্পিড মিটার। রয়েছে ক্যামেরা সহ উন্নত প্রযুক্তি। বেঁধে দেওয়া গতি ভাঙলেই কেস চলে আসবে ফোনে। একেবারে ছবি দিয়ে। এছাড়াও দুর্ঘটনা রুখতে কলকাতা পুলিশ, রাজ্য পুলিশ একাধিক কাজ করে থাকে। বিশেষ করে সচেতনা বাড়াতে। কড়া হয় ড্রাইভারদের কাউন্সিলিং। সব মিলিয়ে এক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে বাংলা।

English summary
speed limit for motor cycle proposed to be with 40 km per hour with child pillion
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X