ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে স্কুলে ফেলে দিয়ে চম্পট, এবার লজ্জায় মাথা হেঁট ওড়িশার
নাবালিকা ধর্ষণে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড করার কয়েকঘণ্টার মধ্যেই ওড়িশায় ধর্ষণের শিকার হতে হল ছয় বছরের শিশুকন্যাকে।
নাবালিকা ধর্ষণে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড করার কয়েকঘণ্টার মধ্যেই ওড়িশায় ধর্ষণের শিকার হতে হল ছয় বছরের শিশুকন্যাকে। কটক জেলার জগন্নাথপুরে শিশুকন্যাটিকে ধর্ষণ করে স্কুল কম্পাউন্ডের মধ্যে ফেলে রেখে চম্পট দিল দুর্বৃত্তরা। মেয়েটি মারা গিয়েছে ভেবে তাকে ফেলে রেখে যাওয়া হয়।
[আরও পড়ুন:বিজেপি-র জনপ্রতিনিধিদের সতর্কবাণী মোদীর, অসংযত মন্তব্য নিয়ে কড়া নির্দেশ]
গ্রামের মধ্যেই বেরিয়ে বিস্কুট কিনতে গিয়েছিল মেয়েটি। তবে অনেকক্ষণ মেয়ে না ফেরায় পরিবারের লোকেরা খুঁজতে বেরোন। সেইসময়ে অনেকক্ষণ লোডশেডিংও ছিল।
অনেকক্ষণ খোঁজার পরে মেয়েটিকে নগ্ন অবস্থায় স্কুল ক্যাম্পাসের ভিতরে পাওয়া যায়। মেয়েটির মাথা ও মুখ থেকে বক্ত বেরোচ্ছিল।
মেয়েটির অবস্থা বেশ সঙ্গীন ছিল। মাথায়, মুখে, গলায় ও বুকে গভীর আঘাত লেগেছে। স্থানীয় নার্সিংহোমে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। এখনও তার অবস্থা সঙ্গীন।
এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওই গ্রামের বাসিন্দা ২৫ বছর বয়সী এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রতাপ জেনা জানিয়েছেন, চিকিৎসকদের ১৩ জনের একটি দল মেয়েটির চিকিৎসা চালাচ্ছে। চিকিৎসার পুরো খরচ সরকার বহন করছে।
পুলিশ জানিয়েছে, মেয়েটির পরিবারের তরফে অভিযোগ পাওয়ার পরই ৩৭৬ ধারায় ধর্ষণের মামলা, ৩০৭ ধারায় খুনের চেষ্টার মামলা ও পকসো আইনে মামলা করা হয়েছে।