ফের পুরনো শরিকের হুল! ২০১৯-এ বিজেপির অবস্থা হবে বর্তমান বিরোধীর মতো
এবার ভোটের ফল নিয়ে পুরনো শরিকের পূর্বাভাসে বেকায়দায় বিজেপি। শিবসেনার মতে, যদি বর্তমান উপনির্বাচনের ধারা চলতে থাকে, তাহলে ২০১৯-এর নির্বাচনে বিজেপি ১০০ থেকে ১১০টি আসন পাবে।
এবার ভোটের ফল নিয়ে পুরনো শরিকের পূর্বাভাসে বেকায়দায় বিজেপি। শিবসেনার মতে, যদি বর্তমান উপনির্বাচনের ধারা চলতে থাকে, তাহলে ২০১৯-এর নির্বাচনে বিজেপি ১০০ থেকে ১১০টি আসন পাবে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে যে অবস্থার কথা বলা হচ্ছে তা হবে এখনকার কংগ্রেসের মতো।
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের গড় গোরক্ষপুর এবং উপ মুখ্যমন্ত্রীর ছেড়ে দেওয়া আসন ফুলপুরে এসপি-বিএসপি জোটের কাছে পরাজিত হয়েছে বিজেপি। এই পরাজয় বিজেপির মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে বলেই সূত্রের খবর। যদিও আগের সপ্তাহেই ত্রিপুরার মতো ছোট রাজ্যে বিজেপির জয়ের সাফল্যকে বড় করেই দেখিয়েছে শাসকদল। শিবসেনার মুখপাত্র সামনা(মারাঠি) এবং দোপহর কি সামনা( হিন্দি)-য় এমনটাই মন্তব্য করা হয়েছে।
যদিও বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, উপ নির্বাচনে দেশের মানুষের পুরো মেজাজ বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কম করে নটি লোকসভা আসনের উপনির্বাচনে পরাজিত হয়েছে বিজেপি। যার ফলে লোকসভায় বিজেপির আসন সংখ্যা ২৮২ থেকে কমে হয়ে গিয়েছে ২৭২। সামনায় এমনটাই মন্তব্য করা হয়েছে।
কিন্তু একবছর আগেও বিজেপি উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে জিতেছিল। এবং রেকর্ড সংখ্যক ৩২৫ টি আাসনে জিতেছিল। গেরুয়া পরিহিত যোগী আাদিত্যনাথ, যিনি ১৯৯১ থেকে টানা গোরক্ষপুর থেকে নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন, তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়। এত জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও কী ভাবে সেই দুর্গ ভেঙে পড়ে, সেই প্রশ্ন তুলেছে শিবসেনা।
শিবসেনার কটাক্ষ, ২০১৪ সালে স্রোতের জলে জনগণের চোখ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যার ফলে বিজেপি জয়লাভ করে। কিন্তু এখন স্রোত কমায় জনগণ সব কিছু পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।
ত্রিপুরায়
বিজেপির
জয়
নিয়ে
শিবসেনার
মন্তব্য,
কংগ্রেস
ও
তৃণমূলের
পুরো
ভোট
গিয়েছে
বিজেপির
ঝুলিতে।
গোরক্ষপুর
এবং
ফুলপুরে
এসপির
জয়
সম্পর্কে
শিবসেনার
মন্তব্য,
দুই
আসনেই
মানুষ
চেয়েছে
বিজেপি
পরাস্ত
করতে।
কেননা
২০১৪
সালে
দুই
আসনেই
বিজেপি
জিতেছিল
২
থেকে
৩
লক্ষ
ভোটে।