দেশের অনেক রাজ্যে জিকা ভাইরাসের হদিশ! নমুনায় ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া নিয়ে উদ্বেগ
দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ফের করোনার সংক্রমণ শুরু হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে জিকা ভাইরাস (Zica Vuris) নিয়ে বড় তথ্য দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা (Scientists)। অনেক রাজ্যেই জিকা ছড়িয়ে পড়ার প্রমাণ বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন। যে কারণে রাজ্যগুল
দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ফের করোনার সংক্রমণ শুরু হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে জিকা ভাইরাস (Zica Vuris) নিয়ে বড় তথ্য দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা (Scientists)। অনেক রাজ্যেই জিকা ছড়িয়ে পড়ার প্রমাণ বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন। যে কারণে রাজ্যগুলিকে অবিলম্বে নজরদারি চালানোর কথাও বলা হয়েছে।
আইসিএমআর-এর গবেষণা
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায়, তাদের কেন্দ্রগুলিতে একটি কিংবা দুটি নয়, অনেক জিকা আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। এর পাশাপাশি ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়াকে সহায়কহিসেবেও পাওয়া গিয়েছে।
রয়েছে ডেঙ্গি এবং চিকুনগুনিয়ার প্রভাবও
আইসিএমআর-এর
তরফে
জানানো
হয়েছে
জিকা
আক্রান্ত
রোগীর
দেহে
ডেঙ্গি
এবং
চিকুনগুনিয়ার
সংক্রমণের
প্রমাণও
পাওয়া
গিয়েছে।
পরীক্ষায়
বিষয়টিকে
সেকেন্ডারি
ইনফেকশন
বলা
হচ্ছে।
তবে
বিষয়টি
সম্পর্কে
এখনও
নিশ্চি
করে
কিছু
বলা
হয়নি।
ফ্রন্টিয়ার্স
নামক
মেডিক্যাল
জার্নালে
প্রকাশিত
গবেষণা
লব্ধ
তথ্যে
বলা
হয়েছে,
ভারতে
জিকা
ভাইরাসের
উল্লেখযোগ্য
উপস্থিতি
লক্ষ্য
করা
গিয়েছে।
গত
বছর
থেকে
বিভিন্ন
রাজ্যে
এর
সংক্রমণের
খবর
পাওয়া
গিয়েছে।
সেখানে
বলা
হয়েছে
১৪৭৫
জন
জিকা
আক্রান্তের
মধ্যে
৬৭
জনের
ডেঙ্গি
কিংবা
চিকুনগুনিয়া
সংক্রমণের
প্রমাণ
পাওয়া
গিয়েছে।
উপসর্গ
এক
সর্বভারতীয়
সংবাদ
মাধ্যমে
প্রকাশিত
প্রতিবেজন
অনুযায়ী,
আইসিএমআরের
তরফে
বলা
হয়েছে,
গত
বছরের
মে
থেকে
অক্টোবরের
মধ্যে
দেশের
১৩
টি
রাজ্য
থেকে
১৪৭৫
রোগীর
নমুনা
সংগ্রহ
করা
হয়েছিল।
তার
মধ্যে
৬৭
জন
জিকা
আক্রান্তের
মধ্যে
১০
জন
রোগীর
চিকুনগুনিয়া
ধরা
পড়েছে।
এর
মধ্যে
৮৪
শতাংশ
রোগীর
জ্বর,
৭৮
শতাংশ
রোগীর
শরীরে
লাল
ফুসকুড়ির
উপসর্গ
ছিল।
তবে
উদ্বেগের
বিষয়
হল,
কিছু
নমুনায়
জিকা-ডেঙ্গু,
জিকা-চিকুনগুনিয়া
এবং
জিকা-চিকুনগুনিয়া-ডেঙ্গু
লক্ষ্য
করা
গিয়েছে।
তবে
আগামী
দিনে
এই
ধরনের
সংক্রমণ
বাড়তে
থাকলে
তা
উদ্বেগের
বলে
জানানো
হয়েছে
আইসিএমআরের
তরফে।
তবে
জিকা
ভাইরাসে
জ্বরের
সঙ্গে
ডেঙ্গির
বেশ
কিছুটা
মিল
রয়েছে।
এর
কোনও
টিকা
এখনও
পর্যন্ত
নেই।
আক্রান্তদের
বিশ্রাম
নেওয়াটাই
চিকিৎসা।
তবে
কোনও
গর্ভবতী
মহিলা
জিকায়
আক্রান্ত
হলে,
সেক্ষেত্রে
ছোট
মাথার
আকৃতি
যুক্ত
শিশু
জন্মগ্রহণ
করে।
উগান্ডার
জিকা
গ্রামের
নাম
অনুসারে
এর
নাম
রাখা
হয়।
বানচরের
দেহে
সর্বপ্রথম
এই
ভাইরাস
সনাক্ত
করা
হয়েছিল।
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সেরোটাইপ
পুনের ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির তরফে বলা হয়েছে, সংক্রমিতদের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়েছে। তাঁরা জানতে পেরেছেন, জেশে জিকা ভাইরাসের এশিয়ান রূপটিই রয়েছে। তবে রোগীদের মধ্যে ডেঙ্গির চার ধরনের সেরোটাইপ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। সাধারণভাবে একএক মরসুমে এক-একটি সেরোটাইপ ছড়িয়ে পড়ে। তার ওপরে ভিত্তি করেই বিজ্ঞানীরা বলছেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সেরোটাইপ ছড়িয়ে পড়েছে।
আত্মহত্যার আগে ইমেল! ফ্ল্যাটে গিয়ে বাঁশদ্রোণীর পুলিশ পেল লিভ-ইন-এ থাকা যুগলের দেহ