Republic day 2022: মুরলি মনোহর যোশীর পরে দ্বিতীয়বার! ৩০ বছর পরে শ্রীনগরের ক্লক টাওয়ারে ফের জাতীয় পতাকা
শ্রীনগরের (Srinagar) লালচকের (lal chowk) ক্লক টাওয়ারে উঠল জাতীয় পতাকা (National Flag)। ৩০ বছর পরে দ্বিতীয় বার। ১৯৯২ সালে বর্ষীয়ান বিজেপি (BJP) নেতা মুরলি মনোহর যোশী (Murli Manohar Joshi) সেখানে জাতীয় পতাকা তুলেছিলেন
শ্রীনগরের (Srinagar) লালচকের (lal chowk) ক্লক টাওয়ারে উঠল জাতীয় পতাকা (National Flag)। ৩০ বছর পরে দ্বিতীয় বার। ১৯৯২ সালে বর্ষীয়ান বিজেপি (BJP) নেতা মুরলি মনোহর যোশী (Murli Manohar Joshi) সেখানে জাতীয় পতাকা তুলেছিলেন। এবার ৭৩ তম সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে সেখানে জাতীয় পতাকা তোলা হয়।
স্থানীয়রাই সেখানে সাধারণতন্ত্র দিবসের আয়োজন করে
এদিন সেখানে স্থানীয়রাই জাতীয় পতাকা উত্তোলনে আয়োজন করেছিল। তাদের সঙ্গে ছিলেন দুই সমাজকর্মী সাজিদ ইউসুফ শাহ এবং সাহিল বশির ভাট। শ্রীনগরের ক্লক টাওয়ার যেখানে পতাকা উত্তোলনের আয়োজন করা হয়েছিল, তা স্থানীয়দের কাছে ঘন্টা ঘর নামেও পরিচিত।
ক্রেনের সাহায্যে ক্লক টাওয়ারে জাতীয় পতাকা
একটি হাইড্রোলিক ক্রেনের সাহায্যে ক্লক টাওয়ারের ওপরে জাতীয় পতাকা লাগানো হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় সেখানে বাজানো হয়েছে জাতীয় সঙ্গীত। এই অনুষ্ঠানে অংশ নেয় কাশ্মীর মার্শাল আর্ট অ্যাকাডেমির তরুণ খেলোয়াড়রাও। অনুষ্ঠান চলার সময়ে দেশাত্মবোধনক গানের সঙ্গে নাচতে দেখা যায় অনেককেই। তবে সেখানে এদিন কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। পাহারায় ছিলেন পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা।
পাকিস্তানের পতাকা নয়, শান্তি ও উন্নয়ন চায় স্থানীয় মানুষ
উপস্থিত স্থানীয়দের মুখে শোনা গিয়েছে উপত্যকায় পাকিস্তানের মদতপুষ্ট শান্তি বিঘ্নিত করার ঘটনার কথা। তারাই বলছেন, ক্লক টাওয়ারে পাকিস্তানের পতাকা উড়তেও দেখা গিয়েছে। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তাঁরা বলেছেন, সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে কাশ্মীরের মাটিতে অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। নয়া কাশ্মীর মানে কি, প্রশ্নের উত্তরে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন ক্লক টাওয়ারের ওপরে জাতীয় পতাকা ওড়ানোই হল নয়া কাশ্মীর। সেখানকার মানুষ এটাই চায়। সেখানকার মানুষ আরও বলেছেন, তারা সেখানে কোনও পাকিস্তানি পতাকা চান না, তাঁরা শান্তি ও উন্নয়ন চান।
|
শহরের বিভিন্ন অংশেও সাধারণতন্ত্র দিবস পালন
শুধু
শ্রীনগরের
ক্লক
টাওয়ারই
নয়,
শহের
অন্য
অংশ,
যেমন
প্রতাপ
পার্ক,
ইকবাল
পার্কের
মতো
বেশ
কিছু
সাধারণের
ব্যবহৃত
পার্ক
সাজানো
হয়েছিল
জাতীয়
পতাকা
দিয়ে।
স্থানীয়রাই
বলছেন,
এই
প্রথম
সেখানে
এত
বেশি
সংখ্যায়
জাতীয়
পতাকা
লাগানো
হয়।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
১৯৯২
সালে
২৬
জানুয়ারি
সেখানে
জাতীয়
পতাকা
উত্তোলন
করেছিলেন
বর্ষীয়ান
বিজেপি
নেতা
মুরলি
মনোহর
যোশী।
সেই
সময়
কাশ্মীর
ছিল
প্রবলভাবে
জঙ্গীদের
কবলে।
বাংলায় ফের জাঁকিয়ে শীতের পূর্বাভাস, শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা আবহাওয়া দফতরের