হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত, পদত্যাগ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি
উত্তর প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন রাজ বব্বর। কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, গোরক্ষপুর এবং ফুলপুরে দলের ফলের জেরেই বব্বরকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল কংগ্রেস। যদিও তারই মধ্যে এই পদত্যাগ।
উত্তর প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন রাজ বব্বর। কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, গোরক্ষপুর এবং ফুলপুরে দলের ফলের জেরেই বব্বরকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল কংগ্রেস। যদিও তারই মধ্যে এই পদত্যাগ।
যোগী আদিত্যানাথকে মুখ্যমন্ত্রী এবং কেশব প্রসাদ মৌর্যকে উপমুখ্যমন্ত্রী করার পর গোরক্ষপুর এবং ফুলপুর আসনদুটি শূন্য হয়েছিল। নিজের গড়েই সমাজবাদী এবং বহুজন সমাজবাদী পার্টির জোটের কাছে শোচনীয় ভাবে পরাজিত হয় বিজেপি।
তবে দুটি আসনে কংগ্রেসর ফল ছিল আরও শোচনীয়। দুটি আসনেই জমানত জব্দ হয়ে কংগ্রেসের।
তবে এটাই প্রথম নয়, যখন কীনা উত্তর প্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান ইস্তফার ইঙ্গিত দেন। সূত্রের খবর, ২০১৭-তে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের শোচনীয় ফলের পর রাজ বব্বর ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন।
#RajBabbar resigns as #Congress UP president
— ANI Digital (@ani_digital) March 20, 2018
Read @ANI Story | https://t.co/LQl3GIadSJ pic.twitter.com/bYQIHGikLH
রাজ্যসভা নির্বাচনের তিনদিন আগে রাজ বব্বর ইস্তফা দিলেন। কংগ্রেস তাঁর ইস্তফা এখনও গ্রহণ করেনি বলেই জানা গিয়েছে। রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতির আসনে বসার জন্য চারজন দাবিদার রয়েছে বলে সূত্রের খবর।
রবিবার কংগ্রেসের অধিবেশনে সভাপতি রাহুল গান্ধী, নবীন নেতাদের আসন ছেড়ে বর্ষীয়ান নেতাদের কাছে আহ্বান জানিয়েছিলেন। এরপরেই সোমবার গোয়া কংগ্রেসের প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেন সন্তরাম নায়েক। গুজরাত কংগ্রেসের প্রধান ভরতসিন সোলাঙ্কির পদ ছাড়ার কথাও জানা গিয়েছিল। যদিও সোলাঙ্কি নিজে জানিয়েছেন, তিনি ইস্তফা দেননি।