বরাত জোরে প্রাণে বাঁচলেন রাহুল গান্ধী
মঙ্গলবার বিকেলে রায়বেরিলি থেকে নিজের ব্যক্তিগত বিমানে এখানে ফিরছিলেন কংগ্রেসের সহ-সভাপতি। বিমানবন্দরের কাছে এসে পাইলট 'ক্লিয়ারেন্স' চান। পেয়েও যান। বিমানটি যখন নামতে শুরু করে করেছে, প্রায় রানওয়ে ছোঁবে, সেই সময় হঠাৎ এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে জরুরি বার্তা। বায়ুসেনার একটি বিমান রানওয়েতে দাঁড়িয়ে আছে। এখন নামলে ধাক্কা অনিবার্য। বিমানের মুখ ঘোরাতে হবে।
রাহুল গান্ধীর বিমানের অভিজ্ঞ পাইলট বুঝতে পারেন, কী ঘটতে চলেছে। 'টাচ-ডাউন' করতে চলেছে যে বিমান, তাকে আবার 'টেক-অফ' করানো মুখের কথা নয়! শেষ পর্যন্ত অবশ্য সেটা করতে সক্ষম হন পাইলট। ওপরে উঠে গিয়ে বিমানটি চক্কর কাটতে থাকে। কিছুক্ষণ পর সঙ্কেত পেয়ে তা রানওয়েতে নেমে আসে।
এই ঘটনা চেপে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল নয়াদিল্লি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, জানাজানি হয়ে যাওয়ায় তদন্তের নির্দেশ দিতে বাধ্য হয়েছে তারা। প্রাথমিকভাবে রাহুল গান্ধীর কাছে দুঃখপ্রকাশ করা হয়েছে।