রাজনীতিতে প্রিয়ঙ্কা! নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু কংগ্রেসে
প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর কংগ্রেসে যোগদানের খবরে উজ্জীবিত আসমুদ্র হিমাচল কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা।
প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর কংগ্রেসে যোগদানের খবরে উজ্জীবিত আসমুদ্র হিমাচল কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। সামনের লোকসভা নির্বাচনেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন পশ্চিমবঙ্গের কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য। অন্যদিকে, কংগ্রেস সাংসদ রাজীব শুক্লার মতে সারা দেশেই কংগ্রেস নতুন করে অক্সিজেন পাবে।
১৯৯৯ সালে তিনি উত্তর প্রদেশের আমথিতে মা সনিয়া গান্ধীর প্রচার দিয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন প্রিয়ঙ্গা গান্ধী ভদ্রা। সেই সময় থেকেই গুঞ্জনের সঙ্গে প্রশ্ন উঠতে থাকে, কবে কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন প্রিয়ঙ্কা। ২০১৯-এ গিয়ে সেই জবাব পাওয়া গেল। বিদেশ সফর থেকে ফিরলে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পূর্ব উত্তর প্রদেশের দায়িত্ব নেবেন প্রিয়ঙ্কা।
গত
বেশ
কয়েক
বছর
ধরে
প্রিয়ঙ্কা
নিজের
মা
ও
ভাই-এর
প্রচারেই
ব্যস্ত
ছিলেন।
বিশেষ
করে
তাঁকে
আমেথি
এবং
রায়বরেলির
প্রচারে
দেখা
গিয়েছে।
এবার
তাঁকে
সেই
অংশের
দায়িত্ব
দেওয়া
হল।
সব
থেকে
উল্লেখযোগ্য
যে
প্রধানমন্ত্রীর
কেন্দ্র
বারাণসীও
পড়ছে
পূর্ব
উত্তর
প্রদেশের
মধ্যে।
সিনিয়র কংগ্রেস নেতারাও দলের এই সিদ্ধান্ত স্বাগত জানিয়েছেন। প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর ওপর দেওয়া দায়িত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেতা রাজীব শুক্লা। তিনি প্রথমেই রাহুল গান্ধীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকে রাজনীতিতে আনার জন্য। এই সিদ্ধান্তে সারা দেশের কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা অক্সিজেন পাবে বলে মন্তব্য করেছেন রাজীব শুক্লা।