সবরিমালা বিতর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো ছবি! কড়া ব্যবস্থা কেরল সরকারের
সবরিমালা নিয়ে সরগরম কেরল। এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে ভুয়ো ছবি। এমনই এক ছবির জেরে গ্রেফতার করা হয়েছে এক আরএসএস অনুগামীকে। অভিযুক্তের মোবাইল ফোনটি সাইবার সেলে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
সবরিমালা নিয়ে সরগরম কেরল। এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে ভুয়ো ছবি। এমনই এক ছবির জেরে গ্রেফতার করা হয়েছে এক আরএসএস অনুগামীকে। অভিযুক্তের মোবাইল ফোনটি সাইবার সেলে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ছবি দেখা গিয়েছিল, আয়াপ্পা ভক্তকে লাথি মারছেন এক পুলিশ অফিসার। ছবিটিকে আয়াপ্পা ভক্তদের ওপর পুলিশি অত্যাচার বলে প্রচার চালানো হয়। তবে পরীক্ষা করে দেখা যায় ছবিটি ভুয়ো। এরপরেই মান্নার পুলিশ ৩৯ বছর বয়সী আরএসএস অনুগামী রাজেশ আর কুরুপকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তি মান্নারের চেম্বাকাপল্লির বাসিন্দা।
প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজেশ আরএসএস-এর অনুগামী। এরাই ছবিটি ছড়িয়ে দেয়। পুলিশি বর্বরতা হিসেবে প্রচার চালানোর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই জানা যায় ছবিটি ভুয়ো। এক ফটোগ্রাফার নিজের স্টুডিওর ওয়াটার মার্ক দিয়ে ছবিটি দিয়েছিলেন। তারও প্রমাণ পাওয়া যায়। আসল ছবিটিতে দেখা যায় আয়াপ্পা ভক্ত হিসেবে ছবিটি তুলেছিলেন ওই আরএসএস অনুগামী। হাতে ছিল আয়াপ্পার মূর্তি। তবে দ্বিতীয় ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে হাতে আয়াপ্পা মূর্তি ধরা অবস্থাতেই বুকে পুলিশের লাথি। এরপরেই বিতর্ক শুরু হয়ে যায়।
With Lord Ayyappa in one hand, holding the policeman's lathi in another & the kick on his chest.
— Biswajit Roy (@biswajitroy2009) November 4, 2018
Powerful Symbolic image of Commies-Kerala Police kicking Hindu faith-religious belief in Hindu majority India under demented senseless Anti-Hindu Supreme Court & commie govt in Kerala pic.twitter.com/8pFDj6StBy
চেন্নিথালা এরিয়ার ডিওয়াইএফআই সেক্রেটারি এস শরথবাবু বিষয়টি নিয়ে আলাপুঝা জেলা পুলিশের প্রধান এস সুরেন্দ্রনের কাছে অভিযোগ জানান বলে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
রাজেশের
বিরুদ্ধে
ভারতীর
দণ্ডবিধির
১৫৩
ও
৫০০
ধারা
প্রয়োগ
করা
হয়।
এছাড়াও
অভিযুক্তের
বিরুদ্ধে
কেরল
পুলিশের
১১৮
ও
১২০
নম্বর
ধারা
প্রয়োগ
করা
হয়।
যদিও
ধৃতকে
পরে
জামিনে
মুক্ত
করা
হয়।
প্রকাশিত
খবর
অনুযায়ী,
সাব
ইনস্পেক্টর
জোস
ম্যাথু
বলেছেন,
রাজেশ
অভিযোগ
স্বীকার
করে
নিয়েছেন।
রাজেশের
ফোনটিকে
বাজেয়াপ্ত
করে
পরীক্ষার
জন্য
সাইবার
সেলে
পাঠানো
হয়েছে।