রাজ্যে গণতন্ত্র নিয়ে সরব মোদী! রাজনৈতিক টিউবলাইট, বললেন পার্থ
রাজ্যে গণতন্ত্র নেই। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপির এই দাবির সঙ্গে এবার সহমত পোষণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
রাজ্যে
গণতন্ত্র
নেই।
পশ্চিমবঙ্গ
রাজ্য
বিজেপির
এই
দাবির
সঙ্গে
এবার
সহমত
পোষণ
করলেন
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী।
এক
টেলিভিশন
সাক্ষাৎকারে
প্রধানমন্ত্রী
রাজ্যে
হিংসা
নিয়ে
সরব
হয়েছেন।
তিনি
বলেছেন,
রাজ্যে
বিজেপিকে
গণতান্ত্রিক
অধিকার
পালন
করতে
দেওয়া
হচ্ছে
না।
একইসঙ্গে
তাঁর
কটাক্ষ,
ভোটের
সময়
যেভাবে
তাদের
দলের
কর্মীদের
খুন
করা
হয়েছে
তাতে,
রাজ্যে
আদৌ
গণতন্ত্র
রয়েছে
কিনা
তা
নিয়েই
প্রশ্ন
উঠে
যাচ্ছে।
বছরের প্রথম দিনেই আক্রমণ মোদীর
বছরের প্রথম দিনে টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে মোদী দলের গণ্ডিতে না রেখে বলেছেন, কোন দলের কর্মী খুন হচ্ছেন সেটা বড় কথা নয়। যে ধরনের ঘটনা বাংলায় ঘটছে তা গণতন্ত্রের পক্ষে ভাল নয়। তিনি রাজ্যের বিজেপি কর্মীদের আশ্বস্ত করে বলেন, সরকার সন্ত্রাস বরদাস্ত করবে না।
পঞ্চায়েত ভোটের সময়ও অভিযোগ
পঞ্চায়েত ভোটের সময় রাজ্যে প্রচারে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময় তৃণমূলের সন্ত্রাস নিয়ে সরব হয়েছিলেন। হিংসা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করেছিলেন।
পাল্টা প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের
তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র রয়েছে বলেই, বিজেপি রাজ্যে টিকে রয়েছে। সঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, এবার সরকারে আসতে পারবে না বিজেপি। সেটা বুঝতে পেরেই এসব কথা বলছেন তিনি। রাজ্যে বিজেপি নেতাদের মুখে কুকথার স্রোত বইছে বলেও অভিযোগ করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বিজেপিকে রাজনৈতিক টিউবলাইট বলে কটাক্ষ করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। দেশে বিজেপি শাসিত রাজ্যের একাধিক ঘটনা তুলে ধরেছেন তিনি।
বিজেপি অভিযোগে পাশে সিপিএম, সঙ্গে সমালোচনাও
সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর কথায় প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ সঠিক। যদিও গণতন্ত্রের প্রশ্নে ত্রিপুরায় বিজেপির ৯৬ শতাংশ আসন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সুজন চক্রবর্তী। সারদা, নারদা নিয়ে বিজেপি সরকার কেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেয়নি সেই নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সুজন চক্রবর্তী। একই মত কংগ্রেস বিধায়ক আব্দুল মান্নানের।
(প্রতীকী ছবি)