লস্কর যোগের অভিযোগ! বিমানবন্দরেই গ্রেফতার বিলেত ফেরত চিকিৎসক
দিল্লি বিমানবন্দরে এনআইএ-এর হাতে গ্রেফতার বিলেত ফেরত চিকিৎসক। শুক্রবার ওই চিকিৎসক সৌদি আরব থেকে ফিরছিলেন। লস্করের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকার অভিযোগ ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলাটি ২০১
দিল্লি বিমানবন্দরে এনআইএ-এর হাতে গ্রেফতার বিলেত ফেরত চিকিৎসক। শুক্রবার ওই চিকিৎসক সৌদি আরব থেকে ফিরছিলেন। লস্করের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকার অভিযোগ ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলাটি ২০১২ সালে বেঙ্গালুরুতে নথিভুক্ত।
করোনা পরবর্তী চিকিৎসায় সুস্থ! এইমস থেকে ছাড়া পেলেন অমিত শাহ
গ্লাসগো বিমানবন্দরে আত্মঘাতী হামলাকারী চিকিৎসকের ছোট ভাই
আরও জানা গিয়েছে এই চিকিৎসকের ছোট ভাই গ্লাসগো বিমানবন্দরে আত্মঘাতী হামলাকারী কাফিল আহমেদ। তিনি অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ২০০৭-এর ২৯ জুন আত্মঘাতী হামলায় যুক্ত। সেই সময় সাবিলের বয়স ছিল ২৫ বছর। লন্ডনেই থাকতেন। কিন্তু ভাইয়ের কারণেই তাঁকে সেদেশ ছাড়তে হয়েছিল।
অভিযুক্ত চিকিৎসককে নিয়ে যাওয়া হবে বেঙ্গালুরুতে
অভিযুক্ত চিকিৎসক সাবিল আহমেদ(৩৮)কে দিল্লির আদালতে হাজির করানোর পর ট্রানজিট রিমান্ডে বেঙ্গালুরুতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে এনআইএ সূত্রে খবর। বেঙ্গালুরুর এনআইএ টিম দিল্লি গিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে। ২০১০ সালে সাবিল সৌদি আরবে চলে যায়, সেখানকার কিং ফারাদ হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত হয়।
আগেকার অভিযোগ অস্বীকার
২০১২ সালে তাঁর বিরুদ্ধে যখন লস্করের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রথম অভিযোগ আনা হয়, সেই সময় তিনি তা অস্বীকার করেছিলেন। এই মামলায় অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছিল। কারাবাসের পর তারা এখন মুক্ত।
অভিযোগ লস্করের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় জামাইবাবু তথা দন্ত চিকিৎসক ইমরান আহমেদ এবং বেঙ্গালুরুর ইঞ্জিনিয়ার মহঃ শাহিদ ফয়জলকে যুক্ত করেছিল। ইমরানকে ২০১৩ সালে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু শাহিদ ফয়জল এনআইএ-র খাতায় পলাতক।
২০১৫-তে চার্জশিট
এই মামলায় প্রাথমিক চার্জশিট দাখিল করা হয় ২০১৫ সালে। সেই সময় সাবিলকে মোটু ডক্টর নামে চিহ্নিত করা হয়েছিল। পরে ২০১৫-র ডিসেম্বরে হাসদরাবাদের বাসিন্দা আসাদুল্লা খানকে গ্রেফতারের পর মোটু ডক্টরকেকে সাবিল আহমেদ নামে চিহ্নিত করা হয়।