কেরলে আত্মঘাতী মূর্শিদাবাদের শ্রমিক, শ্বশুড়বাড়ির অত্যাচারে ছেলেকে নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা মহিলার
কেরলে আত্মঘাতী মূর্শিদাবাদের শ্রমিক, শ্বশুড়বাড়ির অত্যাচারে ছেলেকে নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা মহিলার
১৬ জন অসহায় শ্রমিকের ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যুর পর ফের মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল দেশের দুই প্রান্তে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের এক ব্যক্তি, যিনি আটকে রয়েছেন কেরলে, শনিবার তিনি আত্মঘাতী হন। অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশে আটকে থাকা এক পরিযায়ী শ্রমিকের স্ত্রী, তিনি তাঁর নাবালক শিশুপুত্রকে নিয়ে ওইদিনই হুগলি নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন।
২২
বছরের
ইকবাল
মণ্ডল
পাঁচমাস
আগে
এক
রাজমিস্ত্রির
অন্তর্গত
কাজ
করার
জন্য
কেরলে
যান।
একবালের
বাবা
জাভেদ
বলেন,
'লকডাউনের
জন্য
সে
কাজ
হারিয়ে
ফেলে।
৬
মে
বাড়িতে
ফেরার
কথা
ছিল
কিন্তু
আমার
ছেলে
ট্রেন
ধরতে
পারেনি।
সেজন্য
সে
অবসাদের
মধ্যে
ছিল।
ছেলে
আমার
সঙ্গে
যোগাযোগ
করলে
আমি
ওকে
অপেক্ষা
করার
জন্য
বলি।
এটাই
প্রথমবার
আমার
ছেলে
পরিযায়ী
শ্রমিক
হিসাবে
বাড়ির
বাইরে
কাজের
জন্য
গেল।’
বিশেষ
ট্রেনে
করে
অনেক
পরিযায়ী
শ্রমিকই
মূর্শিদাবাদে
ফিরে
এসেছেন।
কেরল
থেকে
সদ্য
ফেরা
মহম্মদ
আসগার
বলেন,
'যে
নিয়োগকারী
ইকবালকে
কেরলে
নিয়ে
গিয়েছিলেন
তিনি
ইকবালের
পুরো
টাকা
মেটায়নি।
খাওয়ার
জন্য
ইকবালের
কাছে
অর্থ
কম
ছিল।
পুলিশ
যখন
তাঁকে
জানায়
যে
পরবর্তী
ট্রেনে
তাঁকে
পাঠানো
হবে
ভেঙে
পড়ে
ইকবাল।’
কলকাতায় এক ২৮ বছরের মহিলা শ্বশুড়বাড়ি থেকে তাঁর তিন বছরের শিশুপুত্রকে নিয়ে বের হন ওষুধ কিনতে যাওয়ার নাম করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মহিলার স্ত্রী আটমাস আগে উত্তরপ্রদেশ গিয়েছেন কিন্তু লকডাউনের কারণে ওখানেই আটকে পড়েন। হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন হুগলি নদীর জেটির দিকে ওই মহিলাকে যেতে দেখেন বেশ কিছু পথচারি। তাঁদের সন্দেহ হওয়ায় ওই মহিলার পিছু নেন তাঁরা। শিশুসহ মহিলা জলে ঝাঁপ দিতেই দু’জনকেই বাঁচান পথচারিরা। মহিলা তাঁর বিবৃতিতে জানিয়েছেন গত দু’সপ্তাহ ধরে তাঁর শ্বশুড়বাড়ির লোকজন তাঁর ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে কারণ তাঁর স্বামী টাকা পাঠাতে পারছেন না বলে।
স্বাস্থ্য
পরিকাঠামো
নজরদারিতে
৫
সদস্যের
পর্যবেক্ষক
দল
গঠন
স্বাস্থ্য
দফতরের