সুপ্রিম কোর্টে ১০০-র বেশি সেনা অফিসার, ক্ষোভ সরকারের এই পদ্ধতি নিয়ে
দায়িত্ব নেওয়ার পরই চ্যালেঞ্জের মুখে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। পদোন্নতিতে বৈষম্যের অভিযোগ করে ইতিমধ্যেই ১০০ -র বেশি লেফট্য়ানেন্ট, কর্নেল এবং মেজর সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরই নিজের মন্ত্রকে চ্যালেঞ্জের মুখে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। পদোন্নতিতে বৈষম্যের অভিযোগ করে ইতিমধ্যেই ১০০ -র বেশি লেফট্য়ানেন্ট, কর্নেল এবং মেজর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন।
সর্বোচ্চ আদালতে সেনা এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বৈষম্যের অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হয়েছে পদোন্নতি নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তে অফিসারদের মনোবলে আঘাত লেগেছে। যা দেশের প্রতিরক্ষাতেও আঘাত করছে।
পদোন্নতিতে বৈষম্য থাকায় সার্ভিস কর্পসরা অপারেশনাল এরিয়ায় যেতে পারছেন না। লেফট্য়ানেন্ট কর্নেল পিকে চৌধুরীর সঙ্গে দাখিল করা অন্যদের পিটিশনে বলা হয়েছে, সার্ভিস কর্পসদের অপারেশনাল এরিয়ায় মোতায়েন করা হয়। কমব্যাট আর্মস কর্পসদের মতোই একই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয় তাঁদের। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হয়েছে বলেও আবেদনে বলা হয়েছে। বিষয়টি আইনজীবী নীলা গোখলের মাধ্যমে বিচারপতিদের সামনে তুলে ধরেছেন আবেদনকারীরা।
দেশের
জন্য
১০
থেকে
১৫
বছর
সেবা
করার
পরও,
পদোন্নতি
নিয়ে
কেন্দ্রের
এই
পদক্ষেপ
অফিসারদের
মনোবলে
আঘাত
করছে
বলে
দাবি
করেছেন
আবেদনকারী
সেনা
আধিকারিকরা।
গত
বছরের
ফেব্রুয়ারিতে
আগেকার
একটি
আবেদনের
সমাধান
করেছিল
সর্বোচ্চ
আদালত।
কারগিল
পরবর্তী
সময়ে
কমান্ডারদের
বয়স
কমাতে
গঠিত
অজয়
বিক্রম
সিং
কমিটির
রিপোর্টের
ভিত্তিতেই
এর
সমাধান
হয়।
সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশকে কোনওরকম প্রশ্ন না করেই, আবেদনকারীদের দাবি, তারা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সিলেকটিভ ট্রিটমেন্টকেই চ্যালেঞ্জ করছেন। যখন প্রয়োজন পড়ছে তখন সার্ভিস কর্পসদের 'অপারেশনাল' করা হচ্ছে, আর যখন পদোন্নতির প্রশ্ন উঠছে তখন তাঁদের 'নন অপারেশনাল' হিসেবে দেখানো হচ্ছে। এই বিষয়টিরই প্রতিবাদ করেছেন আবেদনকারীরা।