নাবালিকাকে ধর্ষণ, স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারামবাপুর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
গুতরাতের আদালত ২০১৩-র নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছে স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে
তথয প্রমাণ সব ফাঁস করে দিল। কিছুতেই নিজেকে রক্ষা করতে পারলেন না স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপু। ২০১৩ সালের নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তাঁকে। সেই সঙ্গে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছে গুজরাতের গান্ধীনগরের দায়রা আদালত। গতকাল অর্থাৎ সোমবারই তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। আজ ছিল সাজা ঘোষণা।
২০১৩-র অক্টোবর মাসে গুজরাতের আহমেদাবাদের চাঁদ খেদা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন কিশোরী। ২০১৩ সালের ৬ অক্টোবর নির্যাতিতা কিশোরী পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন আসারাম বাপুর এবং তাঁর ৬ সহযোগীর বিরুদ্ধে। সেই কিশোরী আহমেদাবাদের মোতেরায় আসারাম বাপুর আশ্রমে থাকত। তিনি অভিযোগ করেন ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত আসারাম বাপু তাঁর আশ্রমে তাঁকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিলেন। কোনও রকমে তিনি তাঁর আশ্রম থেকে পালিয়ে আসেন।
কিন্তু
সেসময়
প্রমাণের
অভাবে
আসারাম
বাপুর
বিরুদ্ধে
কোনও
পদক্ষেপ
করেনি
পুলিশ।
এই
ধর্ষণের
ঘটনায়
আসারাম
বাপু
ছাড়াও
তাঁর
মেয়ে
,
স্ত্রী
এবং
তাঁর
দুই
সহযোগী
যুক্ত
ছিলেন
বলে
অভিযোগ
করেছিলেন
কিশোরী।
সুরাতের
বাসিন্দা
ছিলেন
সেই
কিশোরী।
সেই
মামলাতেই
ফের
যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডের
সাজা
শোনানো
হয়েছে
স্বঘোষিত
ধর্মগুরুকে।
এখন
তিনি
যোধপুর
জেলে
রয়েছেন।
সেখানে
যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডের
সাজা
কাটছেন
আসারাম
বাপু।