জগনের ডাকে অন্ধ্রে বনধ, পদ ছাড়ছেন কিরণ রেড্ডিও
মঙ্গলবার বিকেলে লোকসভায় পাশ হয় তেলেঙ্গানা বিল। কেউ যাতে ভোটাভুটি, হইহট্টগোল দেখতে না পায়, সেই জন্য স্পিকার মীরা কুমারের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয় লোকসভা টিভি-র সম্প্রচার। সংসদের বাইরে স্লোগান দিতে থাকেন সাসপেন্ড হওয়া ১৭ জন সীমান্ধ্র সাংসদ। পরে ওয়াইএসআর কংগ্রেস সুপ্রিমো তথা কট্টর তেলেঙ্গানা-বিরোধী জগন রেড্ডি সাংবাদিকদের বলেছেন, "দিনের আলোয় লোকসভায় খুন করা হয়েছে গণতন্ত্রকে। সীমান্ধ্রের সাংসদদের কথা শোনা হয়নি। এর প্রতিবাদে বুধবার বনধ পালিত হবে অন্ধ্রপ্রদেশে।" তেলেঙ্গানা অঞ্চলে স্বাভাবিকভাবেই প্রভাব পড়বে না বনধের। কিন্তু সীমান্ধ্র ও রায়লসীমা থমকে যাবে বলেই আশঙ্কা।
বনধে
হিংসাত্মক
কার্যকলাপ
ঘটবে
আশঙ্কা
করে
সতর্ক
করা
হয়েছে
পুলিশকে।
হাওড়া-চেন্নাই,
হাওড়া-হায়দরাবাদ
রেলপথে
অবরোধ
হওয়ার
আশঙ্কা
প্রবল।
বিভিন্ন
স্টেশনে
ভাঙচুর
চালাতে
পারে
বনধ
সমর্থনকারীরা।
এদিন
বিকেল
থেকেই
সীমান্ধ্র
এলাকায়
উত্তেজনা
ছড়িয়েছে।
প্রতিবাদ
মিছিল
হয়েছে।
ওয়াকিবহাল
মহলের
ধারণা,
বুধবারের
বনধ
সর্বাত্মক
হবে।
এদিকে,
তেলেঙ্গানা
বিল
লোকসভায়
পেশ
হলে
পদ
ছাড়বেন
বলে
হুমকি
দিয়েছিলেন
মুখ্যমন্ত্রী
কিরণকুমার
রেড্ডি।
অথচ
এদিন
লোকসভায়
তা
পেশ
ও
পাশ
হয়ে
গেলেও
তিনি
পদ
ছাড়েননি।
পরে
সন্ধেবেলা
তাঁর
ঘনিষ্ঠমহলে
তিনি
ঘোষণা
করেন,
২০
ফেব্রুয়ারি
ইস্তফা
দিচ্ছেন।
কিরণকুমার
রেড্ডির
সঙ্গে
কংগ্রেস
ছেড়ে
বেরিয়ে
আসবেন
সীমান্ধ্রের
বেশ
কয়েকজন
বিধায়ক।
অর্থাৎ
অন্ধ্রপ্রদেশে
আবারও
ভাঙবে
কংগ্রেস।
লোকসভা
ভোটের
আগে
সীমান্ধ্রে
তাই
কংগ্রেসের
মৃত্যুঘণ্টা
বেজে
গেল।