ব্রিটেনের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিল মারণ করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট, চলবে ভ্যাকসিন টেস্ট
ব্রিটেনের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিল করোনাভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট
ভারতে
সংক্রমণের
বাড়বাড়ান্তের
জন্য
করোনার
নতুন
স্ট্রেনকে
কাঠগড়ায়
তুলেছেন
বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে
মহারাষ্ট্রের
বিদর্ভ
অঞ্চলেই
প্রথম
ভারতীয়
স্ট্রেন
বি.১.৬১৭-এর
খোঁজ
মেলে।
তারপর
থেকে
গোটা
দেশে
নতুন
করে
ডানা
মেলতে
শুরু
করে
মারণ
স্ট্রেন।
খোঁজ
পাওয়া
গিয়েছে
N440K
এবং
E484K
নামের
আরও
দুটি
নতুন
স্ট্রেনেরও।
খোঁজ
মিলেছে
মহারাষ্ট্র
এবং
কেরলে।
বিশেষজ্ঞদের
মতে,
এই
দুই
স্ট্রেনও
অত্যন্ত
শক্তিশালী।
যার
জেরে
পাল্লা
দিয়ে
বাড়তে
থাকে
সংক্রমণ।
এমতাবস্তায়
এবার
ডাবল
মিউট্যান্ট
বি.১.৬১৭
ভ্যারিয়েন্টকে
ভ্যাকসিন
টেস্টের
জন্য
পাঠানো
হল
ব্রিটেনে।
এদিকে বিশেষজ্ঞদের ধারণা এখনও পর্যন্ত বিশ্বের আরও ১৭টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার ভারতীয় স্ট্রেন। যার জেরে বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকতে উদ্বেগ। এদিকে এই নতুন স্ট্রেনের অভিযোজন ক্ষমতা বিপুল । ফলে এই মারণ ভাইরাসটিকে বাগে আনাও সহজ কথা নয়। এমতাবস্থায় এই ডাবল মিউট্যান্ট ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ক্ষমতা, ভ্যাকসিন প্রতিরোধ ক্ষমতা, আয়ুকাল সহ একাধিক বিষয়ে বিশদে গবেষণা করতে ভারতের কাছে অনুরোধ জানায়া ব্রিটেন। তারপরেই এই ভ্যারিয়েন্টকে পাঠানো হল বরিসের দেশে।
সিরামকে ১১ কোটির বৃহৎ কোভিশিল্ডের অর্ডার কেন্দ্রের, যা কেবল ভারতের ৪ শতাংশ জনসংখ্যার জন্য
এর আগে একাধিকবার বিশেষজ্ঞরাও স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন নতুন এই মিউট্যান্ট ভাইরাস আগের থেকেও অনেক মারাত্মক। অনেক বেশি অভিযোজন ক্ষমতা সম্পন্ন ও সংক্রমণের গতিও আগের থেকে বেশি। বারবার অভিযোজিত হওয়ার ফলে এর উপর ওষুধ, ইনজেকশন, টিকা কোনওটাই ১০০ শতাংশ কার্যকরী হচ্ছে না। তারপরেই এই ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে গবেষণা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় ব্রিটেন। এদিকে করোনা যুদ্ধে করে আশার আলো দেখছে ভারত। ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন ব্রাজিলের করোনাভাইরাসের নয়া প্রজাতির পাশাপাশি ভারতের নয়া স্ট্রেন বিরুদ্ধেও কার্যকরী বলে দাবি করা হয়েছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির যৌথ গবেষণায়।