২০২৩-এই ভারতে আসছে বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, রাশিয়াকে বরাতের আগাম টাকা দিল নয়াদিল্লি
সমরাস্ত্রে দেশকে সমৃদ্ধ করতে কোনও কসুর করছে না মোদী সরকার। আগামী চার বছরে সমরাস্ত্রে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে ভারত। রাশিয়া থেকে আসতে চলেছে ভয়ঙ্করতম মারণাস্ত্র। তার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়াও হয়ে িগয়েছে ভার
সমরাস্ত্রে দেশকে সমৃদ্ধ করতে কোনও কসুর করছে না নরেন্দ্র মোদী সরকার। আগামী চার বছরে সমরাস্ত্রে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে ভারত। রাশিয়া থেকে আসতে চলেছে ভয়ঙ্করতম মারণাস্ত্র। তার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়াও হয়ে গিয়েছে ভারতের।
কী সমরাস্ত্র আসছে রাশিয়া থেকে
ঘাড়ের
কাছে
শ্বাস
ফেলছে
পাকিস্তান।
প্রতিদিনই
হুঁশিয়ারি
লেগেই
আছে।
কাশ্মীর
সিদ্ধান্তের
পর
তো
রীতিমতো
পরমাণু
হামলার
হুঁশিয়ারি
দিয়েছে
পাকিস্তান।
যদিও
এতে
ভারতের
ভয়ের
কিছু
নেই।
কারণ
ভারতের
অস্ত্রভাণ্ডারে
রয়েছে
ভয়ঙ্কর
এবং
দুর্ঘর্ষ
সব
মারণাস্ত্র।
আগামী
চার
বছরে
আরও
মারণ
অস্ত্রে
ভরে
উঠবে
অস্ত্রভান্ডার।
সেই
লক্ষ্যেই
এগোচ্ছে
মোদী
সরকার।
২০২৩
সালেই
রাশিয়া
থেকে
ভারতে
আসতে
চলেছে
এস-৪০০
ট্রিম্ফ
মিসাইল।
তার
জন্য
অগ্রিম
টাকাও
রাশিয়াকে
দিয়ে
রেখেছে
দিল্লি।
মস্কো
থেকে
সেই
চুক্তির
কথা
জানানো
হয়েছে।
কী বিশেষত্ব রয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্রে
ভয়ঙ্কর তম এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়া তৈরি করেছে দূরের লক্ষ্যভেদ করার জন্য। ভূমি থেকে আকাশ এই ট্রিম্ফ ক্ষেপণাস্ত্র ৬০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। আকাশের ৩০ কিলোমিটার উচ্চতায় যেকোনও লক্ষ্যবস্তুকে টার্গেট করতে পারে সেটি। যদিও আমেরিকা দাবি করেছে এর থেকে তাঁদের কাছে আরও মারণ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। রাশিয়ার এস-৪০০ তেমন শক্তিশালী ও দক্ষ নয়।
পাকিস্তানকে জবাব দিতে প্রস্তুত হচ্ছে ভারত
একদিকে অস্ত্রভান্ডার সমৃদ্ধ হচ্ছে আরেকদিকে কমছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তহবিল। প্রবল আর্থিক সংকটের মুখে পড়তে চলেছে দেশ। এই পরিস্থিতিকে কেবলমাত্র মেরুকরণে রাজনীতিকে বাঁচিয়ে রাখতে জাতিয়তাবাদের তাস খেলে চলেছে বিজেপি সরকার। এই নিয়ে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। দেশের দরিদ্র নির্মুল করার যে দাবি জানিয়েছিলেন মোদী সরকার। সেই দাবি কী তাহলে কেবল প্রতিশ্রুতি।