'২০৪৭ সালে ফের দেশ ভাগ হবে, বদলে যেতে পারে ভারতের নামও' কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবিতে নতুন বিতর্ক
ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা তথা সাংসদ গিরিরাজ সিং সর্বদা বিতর্কের মধ্যে ওঠাবসা করেন। ফের এক নতুন মন্তব্যে বিতর্ক বাঁধালেন তিনি।
ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা তথা সাংসদ গিরিরাজ সিং সর্বদা বিতর্কের মধ্যে ওঠাবসা করেন। ফের এক নতুন মন্তব্যে বিতর্ক বাঁধালেন তিনি। দাবি করলেন ২০৪৭ সালে ফের দেশ ভাগ হতে পারে। সেরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
গিরিরাজ বলেছেন, ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়েছিল। ৭২ বছরে জনসংখ্যা ৩৩ কোটি থেকে ১৩৫.৭ কোটিতে পৌঁছে গিয়েছে। ফলে ফের একবার দেশভাগের প্রয়োজন তৈরি হওয়ার আশঙ্কার কথা তিনি সামনে এনেছেন।
কোনও সম্প্রদায়ের নাম না করে তিনি বলেছেন, বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির সংখ্যা সমষ্টিগতভাবে বেড়ে গিয়েছে। ফলে আগামিদিনে এই দেশকে ভারত বলে ডাকাও অসম্ভব হয়ে উঠতে পারে বলে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তিনি।
1947 में धर्म के आधार पर ही देश का विभाजन हुआ वैसी ही परिस्थिति पुनः2047 तक होगी।
— Giriraj Singh (@girirajsinghbjp) September 16, 2018
72 साल में जनसंख्या 33cr से बढ़कर 135.7cr हो गया है।
विभाजनकारी ताक़तों का जनसंख्या विस्फोट भयावह है ।
अभी तो 35A के बहस पर हंगामा हो रहा है।आने वाले वक़्त में तो एक भारत का ज़िक्र करना असंभव होगा। pic.twitter.com/5RbWk3nEws
জম্মু ও কাশ্মীরে সংবিধানের ৩৫এ ধারা নিয়ে চলা বিতর্ক প্রসঙ্গেও গিরিরাজ সিং টিপ্পনী কাটেন। বলেন, ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ হয়েছিল। ২০৪৭ সালেও একই অবস্থা তৈরি হবে। ৭২ বছরে চারগুণের বেশি জনসংখ্যা বেড়েছে। আগামিদিনে ভারতকে ভারতকে বলে ডাকাও দুরহ হয়ে উঠবে।
[আরও পড়ুন: এভাবে আর কতদিন! জতুগৃহ কলকাতা আছে কলকাতাতেই]
সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে জনবিস্ফোরণ নিয়ে রীতিমতো দেশ জুড়ে আলোচনার দাবি তোলেন গিরিরাজ। সংখ্যালঘু কারা তাও নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন তিনি। কড়া আইন তৈরি না হলে দেশ ভুগবে বলেও মনে করছেন গিরিরাজ।
[আরও পড়ুন: কলকাতার পর দিল্লিতে একটি বিল্ডিংয়ে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৩০টি ইঞ্জিন]
এর আগে বহুবার নানা মন্তব্য করে গিরিরাজ সিং বিতর্ক তৈরি করেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আক্রমণ করে সংখ্যালঘু তোষণের অভিযোগ তুলেছিলেন গিরিরাজ।
[আরও পড়ুন: বাগরি মার্কেটে আগুন লাগার পর কোন কোন রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছে পুলিশ]