একটানা ৭ দিন অক্সিজেনের অভাবে ধুঁকছে রাজধানী, মৃত্যুপুরীতে পরিণত হচ্ছে একের পর এক হাসপাতাল
একটানা ৭ দিন অক্সিজেনের অভাবে ধুঁকছে রাজধানী, মৃত্যুপুরীতে পরিণত হচ্ছে একের পর এক হাসপাতাল
অন্যান্য
রাজ্যের
পাশাপাশি
চরমে
উঠেছে
দিল্লির
অক্সিজেন
সঙ্কট।
সঙ্কটকালীন
পরিস্থিতিতে
সাহায্য
চেয়ে
প্রতিবেশী
রাজ্যগুলির
কাছে
ইতিমধ্যে
চিঠিও
দিয়েছেন
দিল্লির
মুখ্যমন্ত্রী
অরবিন্দ
কেজরিওয়াল।
কিন্তপ
তারপরেও
কমছে
না
উদ্বেগ।
কখনও
দিল্লির
জয়পুর
গোল্ডেন
হাসপাতাল,
কখনও
দিল্লির
এলএনজেপি,
বাটরা
হাসপাতাল।
একে
একে
প্রকট
হয়েছে
অক্সিজেন
সঙ্কট।
কিছুক্ষণ
আগেই
দিল্লির
এক
বেসরকারি
হাসপাতাল
থেকে
খবর
আসে
সেখানে
আর
মাত্র
১
ঘণ্টারও
কম
সময়ের
অক্সিজেন
মজুত
রয়েছে।
এদিকে এই নিয়ে একটানা ৭ দিন একই পরিস্থিতি দিল্লিতে। উদ্বেগ বাড়ছে দিল্লির ফোর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটে। সেখানে বর্তমানে কমপক্ষে ১০০ জন রোগী অক্সিজেন সাপোর্টে রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে তারা আর কোনও রোগীকে ভর্তি করবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে। কারণ অবশ্যই অক্সিজেনের ভাঁড়ারে টান। এদিকে করোনার আগ্রাসম ঠেকাতে ইতিমধ্যেই দিল্লির লকডাউন আরও একসপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রীর তরফেও এসেছে সবুজ সংকেত।
শ্বাসকষ্টের সমস্যাতেই বেশি ভুগছেন আক্রান্তরা, অক্সিজেনের অভাবে ধুঁকছে গোটা কর্ণাটক
একই অবস্থা দিল্লির দিল্লির পেন্টমেড হাসপাতালেও। সেখানে বর্তমানে অক্সিজেন সাপোর্টে রয়েছে ৫০ রোগী। কিন্তু অক্সিজেন স্টকের যা অবস্থা দ্রুত নতুন অক্সিজেন সিলিন্ডার না এলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারে বলে মনে করছেন সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকেরা। সূত্রের খবর, পেন্টমেড হাসপাতালের তরফে অক্সিজেন আনতে বাহাদুরগড় ও বাওয়ানার দুটি প্ল্যান্টে গাড়ি পাঠানো হয়। কিন্তু দুই জায়গাতেই দীর্গ লাইনে পরিস্থিতি আরও সঙ্কটজনক হয়ে ওঠে। এদিকে শুক্রবার রাতে অক্সিজেনের অভাবে ২৫ রোগীর মৃ্ত্যু হয় জয়পুর গোল্ডেন হাসপাতালে। যা নিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য-রাজনীতি।