করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে স্তব্ধ কোন কোন রাজ্য
লাফিয়ে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। আতঙ্কে দেশের অধিকাংশ রাজ্য একপ্রকার অঘোষিত বনধের চেহারা নিয়েছে।
লাফিয়ে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। আতঙ্কে দেশের অধিকাংশ রাজ্য একপ্রকার অঘোষিত বনধের চেহারা নিয়েছে। কর্নাটক, দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে শুরু করে পশ্চিমবঙ্গ সর্বত্র একটা বনধের পরিবেশ। স্কুল কলেজ, শপিংমল, জিম, সিনেমা হল সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করাচ্ছেন। করোনার থাবায় ঘরবন্দি হয়ে পড়েছেন মানুষ।
অঘোষিত বনধ রাজ্যে রাজ্যে
করোনা ভাইরাসে ২ জনের মৃত্যুর পরেই কর্নাটক সরকার রাজ্যের সব স্কুল, কলেজ, শপিংমল, সরকারি বেসরকারি দফতর, সিনেমা হল বন্ধ করে দিয়েছে। বেঙ্গালুরু শহরের অধিকাংশ তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা বাড়ি থেকে কর্মীদের দিয়ে কাজ করাচ্ছেন। দিল্লি এবং জম্মু ও কাশ্মীর আগেই ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব প্রাথমিক স্কুল বন্ধের নির্দেশ জারি করেছিল। এবার পশ্চিমবঙ্গও ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব স্কুল কলেজ বন্ধের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রেও কোভিড-১৯ আতঙ্কে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জিম, সুইমিংপুল। বাড়ি থেকে সরকারি কর্মীদের কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে।
বিহার উত্তর প্রদেশেও বন্ধ স্কুল
বিহার,
উত্তর
প্রদেশ,
ছত্তিশগড়,
হরিয়ানা,
মণিপুরেও
সব
সরকারি
স্কুলে
৩১
মার্চ
পর্যন্ত
ছুটি
ঘোষণা
করা
হয়েছে।
কানপুর
আইআইটিও
পরীক্ষা
পিছিয়ে
দিয়েছে।
ওড়িশায়
৩১
মার্চ
পর্যন্ত
সব
সরকারি
স্কুলে
ছুটি
দেওয়া
হয়েছে।
বন্ধ
করে
দেওয়া
হয়েছে
সিনেমা
হল,
জিম।
ওড়িশা
এবং
ছত্তিশগড়
বিধানসভা
অধিবেশনও
স্থগিত
করে
দেওয়া
হয়েছে।
কেরলেও
অধিবেশনের
সময়সীমা
তাড়াতাড়ি
শেষ
করে
দেওয়া
হয়েছে।
বন্ধ সীমান্ত
উত্তরাখণ্ড থেকে শুরু করে একাধিক রাজ্যের সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সিকিম, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মণিপুর বিদেশি পর্যটকের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমার সীমান্তও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।