
লভ্যাংশ কমছে আপেল চাষে , বড় প্রভাব ফেলতে পারে হিমাচল প্রদেশের নির্বাচনে
আপেল ফলন হতে চলেছে এবারের হিমাচলের ভোটের অন্যতম মাপকাঠি। আপেল চাষিদের ভোট অনেকটা নির্ভর করবে এখানকার নির্বাচনের অঙ্ক গড়ে দিতে। এদের ১৮ থেকে ২০টি কেন্দ্রে বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে। শিমলার ওই অঞ্চলগুলিতে বেশিরভাগ মানুষই আপেল চাষি। তাঁদের ভোট তাই ভাগ্য গড়ে দিতে পারে বহু ভোট প্রার্থীর।

আপেল চাষ করতে
আপেল চাষ করতে বিপুল খরচ হচ্ছে কিন্তু লাভ তেমন থাকছে না। এর জন্য চাষিরা সরকারকে বলেছিল যে কর কমাতে। ব্যাবসা খারাপ হয়ে যায়। এর পাশাপাশি আবহাওয়াও এই চাষে বড় প্রভাব ফেলেছে। হিট ওয়েভ এবং খরা চাষের উপর বড় প্রভাব ফেলেছে। ফলে দাম তারা কম পাচ্ছেন। অনেক আপেলের আকার অনেক কম ছিল দেখা গিয়েছে আপেলের মধ্যে ফাটল থাকছে বলে মনে করছে চাষিরা।

সমস্যা দূরীকরণ
এখান থেকে কী কিছু সমস্যা দূরীকরণ হয়েছে। সেটার প্রভাব পড়তে পারে হিমাচলের নির্বাচনে। কিছু মাস আগেই আপেল চাষিদের সংগঠন পথে নেমেছিল এই দাবিতে যে কেন তাঁদের স্বার্থের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না এই প্রশ্ন তুলে। অন্তত ২৭টি সংগঠন মিলে এই আন্দোলন করে।

নজর নিয়ে প্রশ্ন
মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকোর এই বিষয়ে কথা বলে সমস্যা সমাধান করবেন বলেছিলেন। আদৌ কী কিছু হয়েছে তা নিয়ে থেকে গিয়েছে প্রশ্ন।

গাছ
আপেল গাছ সাধারণত ২-৪.৫ মিটার, বন্যের প্রজাতি ৯ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। যখন চাষাবাদ করা হয় তখন আকার-আকৃতি এবং শাখা প্রশাখার ঘনত্ব টি ছাঁটাই পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়। পাতাগুলি পর্যায়ক্রমে সবুজ আকৃতির ডিম্বাশয় যুক্ত বাঁকা মার্জিন এবং কিছুটা নিচু আন্ডারসাইড সহো সজ্জিত হয়। ৫-১২ মিটার দীর্ঘ এবং চওড়া ও শাখা প্রশাখা যুক্ত শীর্ষভাগ বিশিষ্ট বৃক্ষ। আপেল ফল হেমন্ত কালে পাকে এবং ৫-৮ সেমি ব্যাসের হয়ে থাকে। পুষ্পকলি বসন্তকালে পাতার অঙ্কুরোদগম সহ একসাথে উৎপন্ন হয়, স্পার এবং কিছু দীর্ঘ অংকুরের উপর একসাথে উৎপন্ন হয়। ৩ থেকে ৪ সে.মি. (১-১^২/২ ইঞ্চি) ফুলগুলি গোলাপি রঙের টিনএজের সাথে সাদা হয় যা ধীরে ধীরে বিবর্ণ হয়ে যায়। পাঁচটি পাপ্রি হয় একটি ফুলের ৪-৬ টি ফুলের সাথে সাইম থাকে। ফুলের কেন্দ্রীয় অংশকে "কিং ব্লুম" বলা হয়। গ্রীষ্মের শেষের দিকে এবং শরতকালে ফল পরিপক্ক হয় এবং বিভিন্ন ধরনের আকারের বিভিন্ন জাত রয়েছে। বাণিজ্যিক উৎসাহ করা বাজারের পছন্দ অনুসারে একটি আপেল উৎপাদন করার লক্ষে রাখছেন যার ব্যাস ৭-৮.৫ সেন্টিমিটার হয়।
দায়সারা কাজ নিয়ে প্রশ্ন, ১৪০ বছরের পুরনো ব্রিজ সারাই হয়েছিল মাত্র ২ কোটিতেই