For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

নোটবন্দির পাঁচবছর, ডিমনিটাইজেশন মোদীর ফ্লপ শো নাকি হিট, চমক উঠে আসছে তথ্যে

নোটবন্দির পাঁচবছর, ডিমনিটাইজেশন মোদীর ফ্লপ শো নাকি হিট, চমক উঠে আসছে তথ্যে

  • |
Google Oneindia Bengali News

নোটবন্দীর পাঁচ বছর। আজ থেকে ঠিক পাঁচ বছর আগে সন্ধ্যা আটটার সময় আচমকা ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটবাতিলের ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সে নিয়ে বিতর্ক কম হয়নি, এই পদক্ষেপের কার্যকরিতা নিয়ে বহুবার গরম হয়েছে রাজনীতির চণ্ডীমণ্ডপ।

নোটবন্দির পাঁচবছর, ডিমনিটাইজেশন মোদীর ফ্লপ শো নাকি হিট, চমক উঠে আসছে তথ্যে

সরকারি তথ্য বলছে, নোটবন্দির ফলে রাতারাতি গোটাদেশের ৮৬ শতাংশ নোট বিনিময় প্রথা ব্যহত হয়ে গিয়েছিল। পুরোনো নোট জমা দেওয়ার সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। চাপে পড়েছিল সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা৷ প্রতিদিনই দেখা যাচ্ছিল ব্যাঙ্কের সামনে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মানুষ। যে সমস্ত ছোটখাটো ব্যবসা নোটের বিনিময়ে দ্রব্যাদি বিক্রি করত, তারা সমস্যায় পড়েছিল। কৃষি এবং শিল্পেও প্রভাব পড়েছিল এই ঘোষণার।

কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য ছিল, দেশের কালোটাকা মূলত পাঁচশো এবং এক হাজার টাকার নোটে সীমাবদ্ধ। রাতারাতি এই টাকা যদি অচল করে দেওয়া যায়, তাহলে কালোটাকা উদ্ধার হবে, লক্ষ্মীলাভ হবে সরকারের৷ কাজেই এই ঘোষণার পাঁচ বছর বাদে প্রশ্ন ওঠে, সত্যিই কি কালোটাকা উদ্ধার করা হয়েছে?

রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, সর্বমোট সম্পত্তির ৯৯ শতাংশেরও বেশি ফিরে এসেছে সরকারের ঘরে। ১৫.৪১ লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিল করা হয়েছিল। এর মধ্যে ১৫.৩১ লক্ষ কোটি টাকাই ফিরে এসেছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পীযুশ গোয়েল জানিয়েছিলেন, ১.৩ লক্ষ কোটি টাকার কালোধন উদ্ধার করা হয়েছে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে। যদিও এটা মনে রাখা দরকার, সরকার ভেবেছিল নোটবন্দীর ফলে ৩-৪ লক্ষ কোটি টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ এ কথা বলাই যায়, নোটবন্দী এই দিক দিয়ে অসফল।

অবশ্য শুধু কালোটাকা উদ্ধার নয়। কেন্দ্রের উদ্দেশ্য ছিল ভুয়ো নোট উদ্ধার করাও। সরকারি হিসেব বলছে, ২০১৬ সালে ৬.৩২ লক্ষ ভুয়ো নোট উদ্ধার হয়েছে দেশজুড়ে। কিন্তু এর চার বছর বাদে সবমিলিয়ে ১৮.৮৭ লক্ষ ভুয়ো নোট উদ্ধার হয়েছে দেশে। আরবিআইয়ের তথ্য বলছে, ২০১৯-২০তে মাত্র ৪.৬ শতাংশ ভুয়ো নোট খুঁজে পেয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। বাকি ৯৫.৪ শতাশ ভুয়ো নোটের হদিশ পেয়েছে অন্যান্য ব্যাঙ্কগুলি।

সরকারের দাবি ছিল, এই সিদ্ধান্তের ফলে ক্যাশলেস ইকোনমির দিকে একধাপ এগোবে ভারত৷ তবে বাস্তব অন্যকথা বলছে। চারিদিকে ইউপিআই মাধ্যমে লেনদেন বাড়লেও হিসেব বলছে, এদেশের বিনিময় প্রথা এখনও মহাত্মা গান্ধীর ছবি দেওয়া নোটের ওপরেই নির্ভরশীল। রিপোর্ট বলছে ২০১৬ সালে যেখানে দেশে ৯ লক্ষ নোট ছিল, সেখানে ২০২০ সালের মার্চ মাসে নোটসংখ্যা বেড়েছে আরও ২.৬ লক্ষটি। তবে এ কথা অস্বীকার করার নয় যে, ডিজিটাল পেমেন্টও বেড়েছে দেশজুড়ে। ডিজিটাল পেমেন্টের সংখ্যা ২০১৬ তে ছিল ৭০,৪৬৬। সেটা এখন বেড়ে হয়েছে ৩.৪ লক্ষ।

English summary
Five years of notebandi, demonetisation Modi's flop show or hit ,detail report
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X