খাদ্যদ্রব্যের দাম নিয়ে মোদী সরকার আদৌ কি স্বস্তিতে ! কোন পথে এগোচ্ছে বিজেপি সরকার
গত কয়েক মাসে যেভাবে খাদ্যদ্রব্যের দাম কমেছে তাতে মুদ্রাস্ফিতী খানিকটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও , বাজেটের দিক থেকে মোদী সরকারের বেশ কিছু নীতিতে অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।
গত কয়েক মাসে যেভাবে খাদ্যদ্রব্যের দাম কমেছে তাতে মুদ্রাস্ফিতী খানিকটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও , বাজেটের দিক থেকে মোদী সরকারের বেশ কিছু আর্থিক 'নীতি' অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।
চাষাবাদ
ও
শস্য
উৎপাদের
দিক
থেকে
কিছুটা
ইতিবাচক
ইঙ্গিত
আসার
ফলে
খাদ্যদ্রব্যের
দামের
ক্ষেত্রে
কিছুটা
কমতি
দেখা
গিয়েছে।
তবে
তা
মোদী
সরকারের
ক্ষেত্রে
অস্বস্তির
পরিমাণও
বাড়িয়েছে।
ফসলের
দাম
কমায়
কৃষকদের
সমস্যার
দিকটা
প্রকট
হয়ে
উঠছে
ক্রমে।
বাজারে
তাঁদের
ফসলের
দাম
কমায়,
কৃষকদের
ঘাটতির
দিকটি
সমপরিণাণে
পুষিয়ে
দিতে
গিয়ে
হিমশিম
খাচ্ছে
বিজেপির
কেন্দ্রীয়
সরকার।
আর
কৃষকস্বার্থ
দেখার
ক্ষেত্রে
বদ্ধ
পরিকর
মোদী
সরকার।
কারণ
সরকারের
প্রতিশ্রুতি
বলছে,
২০২২
সালের
মধ্যে
কৃষি
থেকে
আয়
দ্বিগুণ
বাড়ানোর
লক্ষ্যমাত্রা
নির্ধারিত
হয়েছে
ইতিমধ্যেই।
তবে সরকারের বাজেটের সমস্যা বা খাদ্যদ্রব্যের দাম কমাতে আবার সাধারণ মধ্যবিত্তের পকেটে খানিকটা স্বস্তির নিঃশ্বাস পড়েছে। শস্য, তৈলবীজ, দুধের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফিতী কমেছে। তবে দানাশস্য,গম, আলুর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফিতী ৫.৫৪ , ৮.৮৭, ৮০.১৩ শতাংশ হারে বেড়েছে। পেঁয়াজ, ডিম, মাংসের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফিতীর হার খানিকটা কমের দিকে।
ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, জ্বালানির দামের সঙ্গে 'কার্যকারণ' সম্পর্কে জড়িত মুদ্রাস্ফিতী। যেভাবে তেলের দাম বাড়বে বা কমবে , তার সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে এগিয়ে যাবে মুদ্রাস্ফিতীর অঙ্কও। খুব সহজে বলতে গেলে, মুদ্রাস্ফিতীর হার নিয়ন্ত্রণে রাখে বাজারের নিত্যপ্রয়োজনীয় দামকে। ফলে বহু ক্ষেত্রে নীতিগতভাবে সরকারের সমস্যা হলেও, তা অনেক সময়েই হাসি ফোটায় সাধারণ মধ্যবিত্তের মুখে।